পররাষ্ট্র সচিব মো. শহিদুল হক জানান, রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য যাচাই বাছাই কাজে একটি কমিটি কাজ করবে। তাবে তারা প্রাথমিকভাবে প্রায় আড়াই হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে সম্মত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ২০০৫ সালে বাংলাদেশে যেসব রোহিঙ্গা এসেছিল তাদের মধ্যে ২ লাখ ৩০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফিরিয়ে নিয়েছিল মায়ানমার। তারপর থেকে এ প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। আবার ওই প্রক্রিয়া আবার শুরু করলাম। সচিব বলেন, বাংলাদেশে কতজন মিয়ানমারের নাগরিক আশ্রয় নিয়েছে তা সে দেশের সচিবদের জানিয়েছি। তবে সংখ্যা প্রকাশ্যে বলা যাবে না। আজকের বৈঠক আগের যেকোনো বৈঠকের চেয়ে ফলপ্রসু উল্লেখ করে তিনি বলেন, দুই দেশের স্বার্থ সম্পর্কিত যে বিষয়গুলো রয়েছে সেগুলো একটি ফ্রেমওয়ার্কের মাধ্যমে আনা হবে।
যোগাযোগের বিষয়ে সচিব বলেন, দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগ উন্নয়ন করা হবে। বাংলাদেশ থেকে একটি টিম মায়ানমারে যাবে। তারা এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে। তিনি আরও বলেন, পর্যটন বিকাশের জন্য চীনের কুনমিং-মায়ানমার-বাংলাদেশ ভ্রমণের বিষয়ে একটি প্যাকেজ করা হবে।