তিনি বলেন, আজ সংবাদপত্রে দেখলাম জানুয়ারিতে নির্বাচনের কথা। আগেরদিন দেখলাম ডিসিসি নির্বাচন হচ্ছে না। তবে একথা খুব পরিষ্কার- আমরা অনেক আগে থেকেই প্রস্তুত। কিন্তু ডিসিসি উত্তর ও দক্ষিণে সীমানা সংক্রান্ত জটিলতে সত্ত্বেও, ওপরের চাপ থাকলে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় দ্রুত সীমানা পুনর্নির্ধারণ করে আমাদের অনুরোধ জানাতে পারে। অন্যথায় বাধা দূর হয়ে গেলে যত দ্রুত সম্ভব আমরা নির্বাচনটি করতে চাই।
সিইসি এও বলেন, আগামী দু’সপ্তাহের মধ্যে বিদ্যমান আইনি জটিলতা নিরসন হলে ‘আলহামদুলিল্লাহ’। কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ বলেন, বর্তমানে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ চলছে। তাই এখন নির্বাচন করতে হলে পুরান ভোটার তালিকা দিয়ে নির্বাচন করতে হবে। এতে প্রায় ৫ লাখ নতুন ভোটার ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন। এছাড়া পাবলিক পরীক্ষার বিষয়টিও বিবেচনায় নিয়ে তফসিল দেওয়ার কথা উল্লেখ করেন সিইসি। তিনি বলেন, বড় পরীক্ষাগুলো চলাকালে আমরা নির্বাচন এড়িয়ে চলি। তাই পরীক্ষার সময়সূচি দেখে প্রস্তুতি নেওয়া হবে। সংবাদ সম্মেলনে ইসি সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম, যুগ্মসচিব জেসমিন টুলী উপস্থিত ছিলেন। ডিসিসি দক্ষিণের ৫৫, ৫৬ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডের সীমানা জটিলতা রয়েছে। আর উত্তরে উত্তরার ১১ থেকে ১৪ নম্বর সেক্টর, দক্ষিণগাঁওয়ের সীমানা বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।