শনিবার, মে ৪, ২০২৪
প্রচ্ছদইন্টারভিউআ.লীগ ৩৮, জাপা ৯, জাসদ ১, ওয়ার্কার্স পার্টি ১, তরিকত ১, স্বতন্ত্র...

আ.লীগ ৩৮, জাপা ৯, জাসদ ১, ওয়ার্কার্স পার্টি ১, তরিকত ১, স্বতন্ত্র ৫ আসনে জয়ী

ষ্টাফ  রিপোর্টার  (বিডিসময়২৪ডটকম)

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪৭টি আসনে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে রোববার। এখন চলছে ভোট গণনা।

রাত সোয়া ১১টা পর্যন্ত ৫৫টি আসনের ঘোষিত বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়েছেন ৩৮টিতে। ৯টিতে জাতীয় পার্টি, ১টি করে জাসদ, তরিকত ফেডারেশন ও ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী এবং বাকি ৫টিতে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।

রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ) আসনে প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগের সভাপতি  শেখ হাসিনা বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির নূর আলম যাদুকে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৬৩০ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেন তিনি। নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পেয়েছেন ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫৯৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে জাপার নূর আলম যাদু পেয়েছেন  ৪৯৬৯ ভোট।

লালমনিরহাট-১ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর কাছে শোচনীয়ভাবে হেরেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৭৯ হাজার ২৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। আর হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ৮২৭ ভোট।

রাজশাহী-৩(পবা-মোহনপুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আয়েন উদ্দীন জয় পেয়েছেন। নৌকা প্রতীকে তিনি ৬৭ হাজার ৮৭৯ ভোট পেয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কলস প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মেরাজ উদ্দীন মোল্লা পেয়েছেন ১২ হাজার ৩৪৩ ভোট।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে মুহা. গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস ৯৩ হাজার ৫০৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীকে মু. খুরশিদ আলম পেয়েছেন ২৭ হাজার ৮৯৬ ভোট।

জামালপুর- ৪ আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা-এরশাদ) প্রার্থী মামুনুর রশীদ জয়ী হয়েছেন। লাঙ্গল প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৪৯ হাজার ২৬৫ ভোট। তার নিকটতম বিএনএফের প্রার্থী মোস্তফা বাবুল টেলিভিশন প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৭ হাজার ১২৪ ভোট।

হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান বিজয়ী হয়েছেন। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬৫ হাজার ৩৬২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পাটির প্রার্থী শংকর পাল লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২১ হাজার ৫৫৯ ভোট।

হবিগঞ্জ-৩ (হবিগঞ্জ সদর-লাখাই) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির বিজয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৯৮ হাজার ১৫৫ ভোট। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পাটির প্রার্থী আতিকুর রহমান আতিক লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২০ হাজার ৮৩৭ ভোট।

হবিগঞ্জ-৪ (মাধবপুর-চুনারুঘাট) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট মাহবুব আলী নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ২২ হাজার ৪৩৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট সৈয়দ তানভীর আহমেদ তালা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৪ হাজার ৭৬০ ভোট।

যশোর-৬ আসনে জিতেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মরহুম এএসএইচকে সাদেকের সহধর্মিনী ইসমত আরা সাদেক। তিনি নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৫৫ হাজার ২৭০ ভোট। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনএফের টেলিভিশন প্রতীকের প্রশান্ত বিশ্বাস পেয়েছেন ১ হাজার ৩২৮টি ভোট পেয়েছেন।

মাগুরা-১ (সদর ও শ্রীপুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী প্রফেসর ডা. এমএস আকবর ৫৬ হাজার ৫১ ভোট পেয়ে জিতেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী কুতুবুল্লাহ হোসেন মিয়া কুটি ৪৬ হাজার ৪৭৩ ভোট পেয়েছেন।

মাগুরা-২ (মহম্মদপুর, শালিখা ও সদরের ৪টি ইউনিয়ন) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট বীরেন শিকদার এমপি বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ৭১ হাজার ৮৬৭ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুল মান্নান পেয়েছেন ৩২ হাজার ৫৭৮ ভোট পেয়েছেন।

রংপুর-৩ (সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে এরশাদ পেয়েছেন ৫৫ হাজার ৪৫৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মশাল প্রতীক নিয়ে জাসদের সাব্বির আহমেদ পেয়েছেন ২৫ হাজার ৫৮৬ ভোট।

সিলেট- ৪ (জৈন্তাপুর-গোয়াইনঘাট-কোম্পানিগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইমরান আহমদ নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। ইমরান আহমদ পেয়েছেন ৬২ হাজার ৬৫৫ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক আহমদের প্রাপ্ত ভোট ২৪ হাজার ১৬৫।

সাতক্ষীরা-১ আসনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির অ্যাডভোকেট মুস্তফা লুৎফুল্লাহ। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৯২ হাজার ২০০ ভোট। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম মুজিবুর রহমান হরিণ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬১৩ ভোট।

দিনাজপুর-৬ (ঘোড়াঘাট, নবাবগঞ্জ, বিরামপুর, হাকিমপুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শিবলি সাদিক বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৬ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাতুড়ি প্রতীক নিয়ে ওয়ার্কাস পার্টির রবীন্দ্রনাথ সরেন পেয়েছেন  ৩ হাজার ৪৯৫ ভোট।

মৌলভীবাজার-১ (বড়লেখা-জুড়ী) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাহাব উদ্দিন বিজয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন এক লাখ চার হাজার ২০ ভোট। তার নিকটতম একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির আহমেদ রিয়াজ লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন নয় হাজার ৮৪৯ ভোট।

লালমনিরহাট-৩ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নৌকা প্রতীকের ইঞ্জিনিয়ার আবু সাইদ দুলাল বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ৫৭ হাজার ৯১৮ ভোট পেয়েছেন।  তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের মশাল প্রতীক নিয়ে দাঁড়ানো খোরশেদ আলম পেয়েছেন ১ হাজার ৪৩২ ভোট।

ঢাকা-৬ আসনে (সূত্রাপুর-গেণ্ডারিয়া) বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী কাজী ফিরোজ রশীদ। পরাজিত প্রার্থী মো. সাইদুর রহমান সহিদের সঙ্গে তার ভোটের ব্যবধান ৩৮ হাজার ১৩২। বেসরকারিভাবে পাওয়া ফল অনুযায়ী কাজী ফিরোজ রশীদ লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৩৯১ ভোট। ৭ হাজার ২৫৯ ভোট পেয়েছেন তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সাইদুর রহমান সহিদ।

মানিকগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক ক্রিকেটার এ এম নাঈমুর রহমান দুর্জয় জয়লাভ করেছেন। নৌকা প্রতীকে দুর্জয় পেয়েছেন ৮১  হাজার ৪৩২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের আফজাল হোসেন খান মশাল প্রতীকে পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৯৬ ভোট।

শেরপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আতিউর রহমান আতিক নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৭ হাজার ৩২৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে  জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ-ইনু) আবু সালে মো. মনিহরুল ইসলাম লিটন মশাল প্রতীকে পেয়েছেন ৬ হাজার ৪১৭ ভোট।

শেরপুর-২ আসনে বেসরকারিভাবে ঘোষিত ফলাফলে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মতিয়া চৌধুরী। নির্বাচনকালীন সরকারের কৃষি, মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৩৪ হাজার ৮১২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সহ-সভাপতি কৃষিবিদ বদিউজ্জামান বাদশা আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ১৫ ভোট।

শেরপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বতর্মান সংসদ সদস্য প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল হক চান বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৯৬ হাজার ৩৩৪ ভোট । তার নিকতম স্বতন্ত্র প্রার্থী হেদায়েতুল ইসলাম হেদা আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮ হাজার ৫৪৮ ভোট।

নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান এমপি গোলাম দস্তগীর গাজী বীর প্রতীক বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৪৫ হাজার ৩৫০ ভোট। তার নিটকতম প্রতিদ্বন্দ্বী নির্বাচন বর্জনকারী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. শওকত আলী তালা প্রতীকে পেয়েছেন ছয় হাজার ৬৯৮ ভোট।

লালমনিরহাট-১ (হাতিবান্ধা ও পাটগ্রাম) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোতাহার হোসেন বিজয়ী হয়েছেন। এ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে মোতাহার হোসেন ১ লাখ ৭৯ হাজার ৮১৪ ভোট পেয়ে  বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মশাল প্রতীক নিয়ে জাসদ (ইনু) প্রার্থী সাদেকুল ইসলাম পেয়েছেন  ৬ হাজার ৫৫১ ভোট।

জামালপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ফরিদুল হক খান দুলাল জয়ী হয়েছেন। তিনি  পেয়েছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ১০৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র  প্রার্থী আতিকুর রহমান লুইস আপেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৭৬ ভোট।

ফেনী-৩ (দাগনভূঞা-সোনাগাজী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হাজী রহিমুল্লা হরিণ প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। ৫৭ হাজার ২৪০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন তিনি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে জাতীয় পার্টির আনোয়ারুল কবির (রিন্টু আনোয়ার) ১৫ হাজার ২২৬ ভোট পেয়েছেন।

কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা-লাঙ্গল) মো. মুজিবুল হক চুন্নুকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৩৭৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মিজানুল হক হরিণ প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ৪০৭ ভোট।

সিলেট- ২ (বিশ্বনাথ-বালাগঞ্জ-ওসমানীনগর) আসনে জাতীয় পাটির প্রার্থী ইয়াহইয়া চৌধুরী এহিয়া লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমানকে ৩০ হাজার ৭৮৬ ভোটে ব্যবধানে পরাজিত করেন। জাতীয় পার্টির প্রার্থী ইয়াহইয়া চৌধুরী এহিয়া পেয়েছেন ৪৮ হাজার ১৫৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১৭ হাজার ৩৮৯ ভোট।

কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজী মো. ফখরুল হাতি প্রতীকে জিতেছেন। তিনি পেয়েছেন ৩২ হাজার ৮০৩ ভোট ও নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী ইকবাল হোসেন রাজু (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২৮ হাজার ৫২৬ ভোট।

কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য সাবেক আইনমন্ত্রী আব্দুল মতিন খসরু। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৬ হাজার ৯৩১ ভোট এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী সফিকুর রহমান পেয়েছেন ৮ হাজার ১৫৭ ভোট।

কুমিল্লা-৮ (বরুড়া) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী নুরুল ইসলাম মিলন। তিনি লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৫২ হাজার ৮৮ ভোট ও নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী এ এস এম কামরুল ইসলাম পেয়েছেন ১৬ হাজার ৮৭৮ ভোট।

ঢাকা-৪ আসনে (শ্যামপুর-দনিয়া-কদমতলী) আসনে ১৭ হাজার ৭শ’ ৭২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. আওলাদ হোসেন পেয়েছেন ১৪ হাজার ৭শ’ ৮৭ ভোট।

ঢাকা-১ (নবাবগঞ্জ-দোহার) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আব্দুল মান্নান খানকে ৪ হাজার ৬৬৯ ভোটে হারিয়েছেন জাতীয় ‍পার্টির প্রার্থী সালমা ইসলাম। বেসরকারিভাবে ঘোষিত ফলাফলে সালমা ইসলাম লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৩ হাজার ৩৫৮ ভোট। তার নিকটতম প্রার্থী আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট আব্দুল মান্নান খান ৪৮ হাজার ৬৮৯ ভোট।

বরগুনা-১ (সদর-আমতলী-তালতলী) আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কার প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু ৮৫ হাজার ৩৭৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. দেলোয়ার হোসেন মোরগ প্রতীকে পেয়েছেন ৬৫ হাজার ৪২৬ ভোট।

বরগুনা-২ (পাথরঘাটা-বামনা-বেতাগী) আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন ১ লাখ ১৭ হাজার ৩৮২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি, অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল হোসেন সিকদার মোরগ প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ১২৯ ভোট।

ঢাকা-৭ (লালবাগ, চকবাজার, কোতয়ালি ও বংশাল) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনকে দলের বিদ্রোহী প্রার্থী হাজী মো. সেলিম ১১ হাজার ৬৬৯ ভোটে পরাজিত করেছেন।

বিজয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থী হাজী মো. সেলিম হাতি প্রতীকে পেয়েছেন ৪২ হাজার ৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৩০ হাজার ৩৩৮ ভোট।

গাজীপুর-৪ (কাপাসিয়া) আসনে বেসরকারি ফলাফলে ১ লাখ ১২ হাজার ৮ শ’ ৮৭ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়বারের মতো এমপি নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদের মেয়ে সিমিন হোসেন রিমি। তিনি ১ লাখ ৫ হাজার ৫৪ ভোটের বিশাল ব্যবধানে হারিয়েছেন জাপা প্রার্থীকে। রিমির নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী ড. মিয়া মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন পেয়েছেন ৭ হাজার ৮শ’ ৩৩ ভোট।

চট্টগ্রাম-২ আসনে (ফটিকছড়ি) নৌকা প্রতীকে তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী ১ লাখ ২৫ হাজার ৩৫১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ড. মাহমুদ হাসান পেয়েছেন ১২ হাজার ৪৩৩ ভোট।

চট্টগ্রাম-৩ আসনে (সন্দ্বীপ) ১ লাখ ১১ হাজার ৭৪৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মাহফুজুর রহমান মিতা। তার নিকতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী  জাতীয় পার্টির এম এ ছালাম পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৬৬ ভোট।

চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আওয়ামী লীগের সামশুল হক চৌধুরী ১ লাখ ২৮ হাজার ২১৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী পেয়েছেন ১০ হাজার ১৯৭ ভোট।

চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-পশ্চিম পটিয়া) আসনে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৭৮ হাজার ৯৮৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির তপন চক্রবর্তী পেয়েছেন ৫ হাজার ৪১৮ ভোট।

চট্টগ্রাম-১৫ আসনে (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) নির্বাচিত নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগ থেকে ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভি পেয়েছেন ১ লাখ ১হাজার ৮৬৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বিএনএফের জয়নাল আবেদিন কাদেরী ৪ হাজার ৪৪৮ ভোট পেয়েছেন।

চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড-নগরীর দুটি ওয়ার্ড) আসনে আওয়ামী লীগের দিদারুল আলম ১ লাখ ৫৩হাজার ৮১৫ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের আ ফ ম মফিজুর রহমান পেয়েছেন ৪ হাজার ৪৬২ ভোট।

চট্টগ্রাম-৯ (কোতয়ালী-বাকলিয়া) আসনের ১৪৩টি কেন্দ্রে জাতীয় পার্টির প্রার্থী জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু ৭৯ হাজার ৭৭৯ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।  তার নিকটতম প্রার্থী ওয়ার্কার্স পার্টির অ্যাডভোকেট আবু হানিফ পেয়েছেন ৩হাজার ৫৯৯ ভোট।

চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনে আওয়ামী লীগের এম এ লতিফ ৬৪ হাজার ৩২ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন।  ওই আসনে তার নিকটতম প্রার্থী জাতীয় পার্টির কামাল উদ্দিন চৌধুরী ১ হাজার ৯৯০ ভোট পেয়েছেন।

চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমানকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি ওই আসনের ফলাফলে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৮৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেপির (মঞ্জু) প্রার্থী অ আ ম হায়দার আলী চৌধুরী পেয়েছেন ৬ হাজার ৮৪৮ ভোট।

নাটোর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের জুনাইদ আহমেদ বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। আসনটিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে জুনাইদ আহমেদ ৯১ হাজার ৬৫২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়ার্কার্স পার্টির হাতুড়ি প্রতীকে মো. মিজানুর রহমান পেয়েছেন ১৩ হাজার ৫২ ভোট।

নেত্রকোনা-১ আসনে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছবি বিশ্বাস। নৌকার প্রার্থী ছবি বিশ্বাস ভোট পেয়েছেন ৫৩ হাজার ৪৯৬টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহ কুতুব উদ্দিন তালুকদার পেয়েছেন ৩১ হাজার ৫৮০ ভোট।

ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা-সদরপুর-চরভদ্রাসন) আসনে বঙ্গবন্ধুর নাতি ও হুইপ নূর-ই আলম চৌধুরী লিটনের ভাই স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন আনারস প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীর চেয়ে ২৬ হাজার ৩শ’ ৯ ভোট বেশি পেয়ে তিনি বিজয়ী হন। নিক্সন পেয়েছেন ৯৮ হাজার ৫শ’ ৯৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী দলীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফরউল্লাহ নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৭২ হাজার ২৮৪ ভোট।

নেত্রকোনা-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক ফুটবলার আরিফ খান জয়। নৌকা প্রতীকে আরিফ খান জয় পেয়েছেন সর্বমোট ১ লাখ ৬৪ হাজার ৯৮০ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির (জাপা) মো. জসিম উদ্দিন ভুঞা লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ১১ হাজার ৪৬৫ ভোট।

বগুড়া-৪ আসনে জাসদের প্রার্থী এ কে এম রেজাউল করিম নির্বাচিত হয়েছেন। মশাল প্রতীকে এ কে এম রেজাউল করিম ২২ হাজার ২০৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকে মো. নুরুল আমিন পেয়েছেন ১৩ হাজার ৪৮৯ ভোট।

মেহেরপুর জেলার দু’টি সংসদীয় আসনেরই বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। মেহেরপুর-১ (সদর-মুজিবনগর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ফরহাদ হোসেন দোদুল ৫৩ হাজার ৩৫০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট ইয়ারুল ইসলাম পেয়েছেন ১০ হাজার ৯৯২ ভোট।

মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মকবুল হোসেন ফুটবল প্রতীক নিয়ে ৪৬ হাজার ৫০০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী এমএ খালেক নৌকা প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৪৮৯।

ঝালকঠি-১ (রাজাপুর-কাঁঠালিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বজলুল হক হারুন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৮৮ হাজার ৪৩০ ভোট। তার নিকটতম একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মো. নাসির উদ্দিন পেয়েছেন লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৫১৩ ভোট।

ময়মনসিংহ-৩ (গৌরীপুর) আসনে ফের জয়লাভ করেছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অব.) মজিবুর রহমান ফকির। তার কাছে বিশাল ব্যবধানে হেরেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনীন আলম। নৌকা প্রতীক নিয়ে সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মজিবুর রহমান ফকির পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৬৪০ ভোট। হরিণ প্রতীক নিয়ে ১৫ হাজার ১২৩ ভোট পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনীন ‍আলম।

১৫৩ আসনে প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ায় ভোট হয়েছে ১৪৭টি আসনে। এসব আসনে ১২টি দলের ২৮৬ জন ও ১০৪ জন স্বতন্ত্রসহ মোট ৩৯০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ১২০টি, জাতীয় পার্টি ৬৬টি, জাতীয় পার্টি (জেপি) ২৭টি, জাসদ ২১টি, ওয়ার্কার্স পার্টি ১৬টি, বিএনএফ ২২টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ৬টি, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ২টি, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ১টি, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন ৩টি, গণতন্ত্রী পাটি ১টি ও গণফ্রন্ট ১টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।

সর্বমোট ৯ কোটি ১৯ লাখ ৬৫ হাজার ৯৭৭ জন ভোটারের মধ্যে এসব আসনের ভোটার ছিলেন চার কোটি ৩৯ লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৮ জন।

এবারের নির্বাচনে এক হাজার ১০৭ জন প্রার্থী হয়েছিলেন। এর মধ্যে যাচাই-বাছাইয়ে বাতিল হন ২৩০ জন। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেন ৩৩৪ জন। আর বৈধ প্রার্থী ছিলেন ৫৪৩ জন। তার মধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৫৩ জন নির্বাচিত হন। বর্তমানে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ৩৯০ জন।

যে ১৫৩ আসনে প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন তাদের মধ্যে ১২৭ আসনে আওয়ামী লীগ, ২০ আসনে জাতীয় পার্টি, ৩ আসনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ, ২ আসনে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি এবং একটি আসনে জাতীয় পার্টি-জেপির প্রার্থী বিজয়ী হন। এ ১৫৩ আসনের ভোটার ছিলেন চার কোটি ৮০ লাখ ২৭ হাজার ৩৯ জন ভোটার।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ