জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ, অঙ্গসংগঠন ও মহাজোটের কমিটি, পদ না দেখে নেতা-কর্মীদের প্রার্থীর পক্ষে মাঠে নামার নির্দেশ দিয়েছেন মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।
তিনি বলেন, ওয়ার্ড কমিটিতে আপনাদের অন্তর্ভুক্ত করল কি করল না, প্রার্থীরা ডাকলো কি ডাকলো না সেটা দেখার সময় নেই। প্রার্থীরা আপনাকে মূল্যায়ন করলো কিনা সেটা মনে রাখারও দরকার নেই। আপনারা আমার আস্থাভাজন। তাই আমি যেটা বলব সেটাই আপনাদের কাছে সিদ্ধান্ত। মানুষের কাছে গিয়ে হাতে পায়ে ধরে ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, ডা. আফছারুল আমীন, এমএ লতিফ, দিদারুল আলমের জন্য ভোট চাইবেন। যারা চান্দগাঁও-পাঁচলাইশ এলাকার তারা বাদল ভাইয়ের জন্য ভোট চাইবেন। হাটহাজারী এলাকার নেতা-কর্মীরা লাঙল প্রতীকের জন্য ভোট চাইবেন। এখানে নির্বাচনী কমিটি বড় কথা নয়। নির্বাচনই একমাত্র কথা।
নগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, কেন্দ্রীয় শ্রমিক লীগের যুগ্ম সম্পাদক শফর আলীর সভাপতিত্বে সমাবেশে মহানগর যুবলীগের সাবেক সম্পাদক নগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ, নগর ছাত্রলীগের সাবেক সম্পাদক, নগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা শেখ মাহমুদ ইসহাক, মো. ইসা, মনজুর হোসাইন, তারেক সোলায়মান সেলিম, জাফর আলম, আবুল কদর, রফিকুল হোসেন বাচ্চু, হাসান মুরাদ বিপ্লব, দিদারুল আলম, অহিদ সিরাজ চৌধুরী, দিদারুল আলম মাসুম, রফিউল হায়দার রফি, ডা. তিমির বরণ চৌধুরী, কাজী আনোয়ার হাফিজ, মহিম উদ্দিন মহিম, হাবিবুর রহমান, গিয়াস উদ্দিন জুয়েল, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সদস্য আবদুল মান্নান ফেরদৌস, নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সালাউদ্দিন আহমেদ, প্রকৌশলী বিজয় কিষান চৌধুরী, ফারুক খালেক চৌধুরী, পুলক খাস্তগীর, জহির উদ্দিন বাবর, সিদ্দিক আলম, খালেদ হোসেন খান মাসুদ, আনোয়ারুল ইসলাম বাপ্পী, ওয়াহিদুল আলম শিমুল ও ভিপি ইউনুস বক্তব্য দেন।