ফরেনসিক রিপোর্টে জানা গেছে আত্মহত্যার সময় জিয়া খানের রক্তে অ্যালকোহল ছিল।
বলিউডি অভিনেত্রী জিয়া খানের আত্মহত্যার এক মাসেরও বেশি সময় পর প্রকাশিত হয়েছে মৃতদেহের ফরেনসিক রিপোর্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী মৃত্যুর সময় তার রক্তে অ্যালকোহলের উপস্থিতি ছিল। কালিনা ফরেনসিক ল্যাবের পরিচালক এমকে মালভি এরই মধ্যে পুলিশের হাতে জিয়া খানের মৃতদেহের ফরেনসিক রিপোর্ট দিয়েছে।
জিয়া খানের আত্মহত্যায় প্ররোচিত করার জন্য সুরাজ পাঞ্চোলিকে দায়ী করা হয়। তাকে আটক করে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়। আত্মহত্যার পর জিয়ার মা একটি ছয় পাতার চিঠি পান। মৃত্যুর আগে লেখা ওই চিঠিতে প্রেমিক সুরাজ পাঞ্চোলির সঙ্গে সম্পর্কের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছিলেন জিয়া খান। জিয়া খানের সঙ্গে সুরাজ পাঞ্চোলির সম্পর্ক ছিল দীর্ঘদিনের। কিন্তু সুরাজের নতুন প্রেমিকার বিষয়ে জানতে পারার পরই হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন জিয়া খান। ৩ জুন মুম্বাইয়ের জুহুতে অবস্থিত অ্যাপার্টমেন্টে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন এই অভিনেত্রী।
অভিনেত্রী জিয়া খানের আত্মহত্যাকে কেন্দ্র করে ২১ দিন পুলিশি হেফাজতে থাকার পর কিছুদিন আগে জামিনে মুক্তি পান সুরাজ। তিনি বর্তমানে সালমান খানের প্রযোজনায় ‘হিরো’ সিনেমার রিমেকে কাজ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সূত্র: জিনিউজ