প্রতিবেদনে উল্লেখ আছে, এ কর্মসূচির আওতায় রাজশাহী বিভাগ সর্বোচ্চ ৮৫.২ শতাংশ ও সিটি কর্পোরেশনের মধ্যে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন টিকাদানের হার ৯০.৮ শতাংশ টিকা দিয়েছে। এছাড়া জেলার মধ্যে বাগেরহাট ৯১ শতাংশ, লক্ষীপুর ৮৮.৮ শতাংশ এবং ঝিনাইদহ ৮৮.৪ শতাংশ শিশুরা টিকার আওতায় এসেছে। একই সময়ে যাক্ষার টিকাদানের হার ৯৯ শতাংশ এবং নবজাতক ও গর্ভবতী মহিলাদের ধনুস্টংকার রোধকল্পে ইপিআই কর্মসূচিতে ১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সী সকল মহিলাকে ৫ ডোজ টিটি টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। ফলে ৯১ শতাংশ নবজাতক ধনুস্টংকার হাত থেকে সুরক্ষিত বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
প্রকাশিত প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, আগের বছরের তুলনায় সর্বাধিক অগ্রগতি অর্জনকারী জেলার মধ্যে বাগেরহাটের অগ্রগতি ১২.৭ শতাংশ এবং সিটি কর্পোরেশনের মধ্যে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের অগ্রগতি ২২.৮ শতাংশ। সর্বাধিক টিটি-৫ কভারেজ অর্জনকারী জেলা কক্সবাজার। এই জেলায় টিটি-৫ টিকা দানের হার ৭৫.২ শতাংশ। কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়ন করায় সকলকে পুরস্কার দেওয়া হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দীন মো. নুরুল হকের সভাপতিত্ত্বে প্রতিবেদন প্রকাশকালে আরও উপস্থিত ছিলেন- স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, সচিব এম. এম. নিয়াজ উদ্দিন প্রমুখ।