শনিবার, জুলাই ২৭, ২০২৪
প্রচ্ছদবিনোদন সময়বৃষ্টির প্রার্থনায় বিগ-বি

বৃষ্টির প্রার্থনায় বিগ-বি

amitabh-bachchan_19মহারাষ্ট্রের খরা কাটাতে বৃষ্টির জন্যে কাতর প্রার্থনা করলেন বিগ-বি অমিতাভ বচ্চন। রোববার সোস্যাল নেটওয়ার্ক সাইটে নিজের বস্নগে তিনি এ প্রার্থনা করেন। অমিতাভ সেখানে বলেছেন, ঋতুচক্রের নিয়ম মেনে বর্ষা ইতোমধ্যেই কেরল এবং লাক্ষাদ্বীপে এসে পড়েছে।

মহারাষ্ট্রের খরা কাটাতে বৃষ্টির জন্যে কাতর প্রার্থনা করলেন বিগ-বি অমিতাভ বচ্চন। রোববার সোস্যাল নেটওয়ার্ক সাইটে নিজের বস্নগে তিনি এ প্রার্থনা করেন। অমিতাভ সেখানে বলেছেন, ঋতুচক্রের নিয়ম মেনে বর্ষা ইতোমধ্যেই কেরল এবং লাক্ষাদ্বীপে এসে পড়েছে। সে-নিয়ম মেনে মুম্বইসহ গোটা মহারাষ্ট্রে বর্ষা তার রোমাঞ্চকর চেহারা নিয়ে আছড়ে পড়ুক। বর্ষার আগমনের ওপর নির্ভর করে রয়েছে ভারতের ফসল উৎপাদন এবং তাকে ঘিরে বিশাল কর্মকা-। -বাংলানিউজ মহারাষ্ট্র জুড়ে বর্ষা নামলে তিনি সত্যিই যে খুশি হবেন, তাও বলেছেন বস্নগে। সত্তর বছরের এই বলিউড তারকা মনে করেন, বৃষ্টির জন্যে খরাবিধ্বসত্ম মহারাষ্ট্র এখন চাতক পাখি। বৃষ্টি নামলে তাপমাত্রা কমবে। পানির সংকট মিটবে। সর্বোপরি স্বসিত্ম মিলবে গোটা মহারাষ্ট্রের। তবে এমন বর্ষা তিনি চান না, যা ভাসিয়ে দেবে শহর মুম্বইকে। সেটা হলে আবার অন্য বিপত্তি। অমিতাভ বলেছেন, বৃষ্টির বিধ্বংসী রূপ মোটেও সুখকর নয়। ফুটপাত চলে যায় পানির তলায়। রাসত্মা হয়ে পড়ে জলমগ্ন। পস্নাবিত হয় নিম্ন এলাকা। বহু ঘরবাড়ি ধসে পড়ে। প্রচুর মানুষ তখন আশ্রয়হীন হয়ে পড়েন। তাই বর্ষার এ রূপ আমি দেখতে চাই না। ——- ৭ মাসের মধ্যে চলে গেলেন সিরাজ-জায়াও সদ্যপ্রয়াত লেখক সৈয়দ মুসত্মাফা সিরাজের পত্নী হাসনে আরা সিরাজও এবার চলে গেলেন। রোববার ভোরে কলকাতার ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে হৃদরোগে আক্রানত্ম হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। কোমরের হাড় ভেঙে বেশকিছুদিন হাসপতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। তিনি রেখে গিয়েছেন দু পুত্র ও দু কন্যাকে। তাঁর মৃত্যুতে শোকজ্ঞাপন করেছেন পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর পক্ষে মরদেহে মাল্যদান করে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাজ্যের দমকল মন্ত্রী জাভেদ খান। -বাংলানিউজ গত সেপ্টেম্বরেই প্রয়াত হয়েছেন সিরাজ। সোমবার ভোর পাঁচটায় কলকাতার পিস হ্যাভেন থেকে সিরাজ-জায়ার দেহ নিয়ে যাওয়া হয় মুর্শিদাবাদের খোশবাসপুরের বাড়িতে। সেখানে স্বামীর সমাধির পাশেই তাঁকে সমাহিত করা হচ্ছে। খ্যাতনামা লেখকের স্ত্রী হয়েও নিজস্ব পরিচয় গড়ে তুলেছিলেন হাসনে আরা। কলেজ জীবন থেকেই আগ্রহী ছিলেন সাহিত্যে। যুক্ত ছিলেন নারী জাগরণ সমিতি ও মৃত্তিকা নামে নারী সংগঠনের সঙ্গে। ‘লাল শিমুলের দিন’ নামে একটি কাব্যগ্রন্থও প্রকাশিত হয়েছে তাঁর। নৃত্য ও নাটকেও যুক্ত ছিলেন তিনি।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ