সোমবার, মে ১৩, ২০২৪
প্রচ্ছদচট্রগ্রাম প্রতিদিনভ্যাকসিন গ্রহণের মাধ্যমে করোনামুক্ত বিশ্ব গঠনের লড়াইয়ে সামিল হলো চট্টগ্রামও

ভ্যাকসিন গ্রহণের মাধ্যমে করোনামুক্ত বিশ্ব গঠনের লড়াইয়ে সামিল হলো চট্টগ্রামও

চট্টগ্রামে করোনার সংক্রমণের বছর পার না হতেই সেই মহামারি থেকে মুক্তির দ্বার উন্মোচন হলো। শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ভ্যাকসিন গ্রহণের মাধ্যমে করোনামুক্ত বিশ্ব গঠনের লড়াইয়ে সামিল হলো চট্টগ্রামও।

৭ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল কেন্দ্রে ভ্যাকসিন নেন উপমন্ত্রী নওফেল। এরপর একে একে চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম হুমায়ুন কবীর, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন, বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর, চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. শেখ ফজলে রাব্বী, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বিদ্যুৎ বড়ুয়া ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন। করোনা পরবর্তী জটিলতা পর্যবেক্ষণের জন্য তাদের বুথের ভেতরে রাখা হয়েছে।

আজ রবিবার থেকে চমেক হাসপাতাল ও জেনারেল হাসপাতালে টিকাদান করা হলেও পর্যায়ক্রমে নগরের ১৫ কেন্দ্রে শুরু হবে টিকাদান কার্যক্রম। ইতোমধ্যে এসব হাসপাতাল টিকা কার্যক্রমের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত। প্রথম দিনে চমেক হাসপাতালে ১০০ ও জেনারেল হাসপাতালে ২০ জন মত টিকা নেবেন। তাদের প্রত্যেকেই তালিকাভুক্ত করোনার সম্মুখযোদ্ধা। এরপর নগরের ১৫ কেন্দ্রে প্রতিদিন অন্তত ৫শ জনকে ভ্যাকসিন দেয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া রবিবার সারাদেশের মত একযোগে চট্টগ্রামের ১৪ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেও একই সঙ্গে শুরু হয় টিকা কার্যক্রম। প্রতিটি হাসপাতালে গড়ে ২০ জন করে টিকা গ্রহণ করেন। প্রাথমিকভাবে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এলাকায় সর্বমোট ১৫টি কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। এসব কেন্দ্রে চলবে টিকাদান কার্যক্রম। এছাড়া ১৪ উপজেলায় সর্বমোট ২১৬টি কেন্দ্রে দেয়া হবে করোনার এ ভ্যাকসিন। নগরী ও উপজেলায় সর্বমোট ২৩১ কেন্দ্রে কার্যক্রম চলবে টিকাদানের।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ