শুক্রবার, মে ৩, ২০২৪
প্রচ্ছদঅর্থ ও বানিজ্য সময়সিআইপি সম্মাননা পেলেন ১৮০ জন ব্যবসায়ী

সিআইপি সম্মাননা পেলেন ১৮০ জন ব্যবসায়ী

দেশের রপ্তানি খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ১৮০ ব্যবসায়ীকে বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বা সিআইপি হিসেবে নির্বাচিত করেছে সরকার। এই ব্যক্তিরা বাংলাদেশ সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য পাস ও গাড়ির স্টিকার পাবেন।

দেশের রপ্তানি ও বাণিজ্যে বিশেষ অবদানের জন্য ১৮০ জন ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তাকে বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বা সিআইপি মর্যাদা দিয়েছে সরকার। ২০২১ সালের জন্য নির্বাচিত এসব ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তাকে সিআইপি কার্ড তুলে দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। রোববার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ সম্মাননা তুলে দেওয়া হয়।

বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান, নির্বাচিত সিআইপিদের মধ্য থেকে আকিজ জুট মিলসের চেয়ারম্যান শেখ নাসির উদ্দিন, এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক শমী কায়সার প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে জসিম উদ্দিন অভিযোগ করেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও ডলার–সংকটের কারণে শিল্প খাত সংকটে পড়েছে। তাতে রপ্তানি ব্যাহত হচ্ছে, কমছে আয়। তাই রপ্তানি বাড়াতে তিনি অগ্রাধিকারভিত্তিতে শিল্পের সমস্যা সমাধানে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। তবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত বাণিজ্যমন্ত্রী এ বিষয়ে কোনো কথা বলেননি।

বাণিজমন্ত্রী টিপু মুনশি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ব্যবসায়ীদের কারণে দেশে অনেক কর্মসংস্থান হয়েছে। দারিদ্র্যসীমা থেকে অনেক মানুষের উত্তরণ ঘটেছে। ব্যবসায়ীদের উদ্যোগ অব্যাহত থাকলে আগামীতে ব্যবসা-বাণিজ্য আরও বাড়বে এবং রপ্তানিতেও প্রবৃদ্ধি হবে।

সিআইপি হলেন যাঁরা
২০২১ সালের জন্য মোট ১৮০ জন ব্যবসায়ীকে সিআইপি কার্ড দেওয়া হয়। তার মধ্যে সরাসরি রপ্তানি খাতে অবদানের জন্য ১৪০ জন পেয়েছেন এ কার্ড। তাঁদের মধ্যে কাঁচা পাট শ্রেণিতে ৪ জন, পাটজাত পণ্যে ৪ জন, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যে ৫ জন, হিমায়িত খাদ্যে ৮ জন, ওভেন পোশাকে (একক) ১৭ জন, ওভেন পোশাক (গ্রুপ) শ্রেণিতে ৪ জন, কৃষিপণ্যে ৮ জন, কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্যে ৩ জন, হালকা প্রকৌশল পণ্যে ৩ জন, ফার্মাসিউটিক্যালস শ্রেণিতে ৪ জন এবং হস্তশিল্প শ্রেণিতে ৩ জন সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া হোম টেক্সটাইলে ৩ জন, নিট পোশাকে (একক) ২৫ জন, নিট পোশাকে (গ্রুপ) ৭ জন, সিরামিক পণ্যে ২ জন, প্লাস্টিক পণ্যে ১ জন, বস্ত্র খাতে ৭ জন এবং কম্পিউটার সফটওয়্যার, কম্পিউটার সেবা ও ডেটা প্রসেসিং ইত্যাদি পণ্য ও সেবা শ্রেণিতে ৪ জন নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া বিবিধ পণ্য শ্রেণিতে ২৩ জন ও ইপিজেডভুক্ত ৫ প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি সিআইপি হয়েছেন।

এর বাইরে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধি হিসেবে মোট ৪০ জনকে সিআইপি কার্ড দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

কাঁচা পাট শ্রেণিতে কারা পেলেন

ইন্টারন্যাশনাল জুট ট্রেডার্সের ব্যবস্থাপনা অংশীদার গণেশ চন্দ্র সাহা, উত্তরা পাট সংস্থার স্বত্বাধিকারী মো. রবিউল আহসান, সহিদ অ্যান্ড সন্সের স্বত্বাধিকারী সেখ সহিদুল ইসলাম ও সারতাজ ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী মো. বদরুল আলম।

পাটজাত দ্রব্য শ্রেণি
আকিজ জুট মিলসের চেয়ারম্যান সেখ নাসির উদ্দিন, ফাহিম জুট ডাইভারসিফাইড ইন্ডাস্ট্রিজের স্বত্বাধিকারী মো. মনির হোসেন, ওহাব জুট মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ ফারুক হোসেন ও জুট টেক্সটাইল মিলসের চেয়ারম্যান রোকেয়া রহমান।

চামড়া (ক্রাস্ট ও ফিনিশড) ও চামড়াজাত দ্রব্য শ্রেণি
এপেক্স ট্যানারির নির্বাহী পরিচালক এম এ মাজেদ, বে ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিয়াউর রহমান, এফবি ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. হেদায়েত উল্লাহ, অ্যালায়েন্স লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সেলিমুজ্জামান ও এবিসি ফুটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জয়নাল আবেদিন মজুমদার।

হিমায়িত খাদ্য শ্রেণি
খুলনা ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম আসাদুজ্জামান, এম ইউ সি ফুডসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শ্যামল দাস, এটলাস সি ফুডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মিজানুর রহমান, প্যাসিফিক সি ফুডসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দোদুল কুমার দত্ত, জেমিনি সি ফুডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী ইনাম আহমেদ ও ফারুক সি ফুডসের চেয়ারম্যান শায়লা ফারুক

হিমায়িত খাদ্য (গ্রুপ) শ্রেণি
বিডি সি ফুড ও সবজিয়ানা লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ বদরুল হায়দার চৌধুরী এবং সি ফ্রেশ লিমিটেড ও ফ্রেশ ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. তৌহিদুর রহমান।

ওভেন পোশাক (একক) শ্রেণি
রিফাত গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ, তারাশিমা অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিরান আলী, এ কে এম নিটওয়্যারের ওয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ, স্লোটেক্স আউটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম খালেদ, উইন্ডি অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজবাহ উদ্দিন খান, স্প্যারো অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুস্তাজিরুল শোভন ইসলাম, লিজ ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জং লিফেং, শারমিন অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মাদ ইসমাইল হোসেন, তুসুকা ট্রাউজারসের চেয়ারম্যান আরশাদ জামাল, এমবিএম গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়াসিম রহমান, কানিজ গার্মেন্টসের পরিচালক কাজী এহসানুল আবেদিন, সিনসিন অ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান ও এমডি মোহাম্মদ সোহেল সাদাত, বিগ বস করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ রেজাউল হোসেন কাজী, গার্মেন্টস এক্সপোর্ট ভিলেজের চেয়ারম্যান ও সিইও এ কে এম বদিউল আলম, রাসেল গার্মেন্টসের স্বত্বাধিকারী আক্কাচ উদ্দিন মোল্লা, ব্যান্ডো ফ্যাশনসের পরিচালক কাজী মনির উদ্দিন, রিশাল গার্মেন্টসের এমডি ও চেয়ারম্যান সাখাওয়াৎ হোসেন।

ওভেন পোশাক (গ্রুপ) শ্রেণি
স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম মুশাররাফ হুসাইন, রাবাব গ্রুপের চেয়ারম্যান লুৎফি মাওলা আইয়ুব, ফ্লোরেন্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জোয়ার্দার মোহাম্মদ হোসনে কামার আলম ও আলিফ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আজিজুল ইসলাম।

কৃষি পণ্য (একক) শ্রেণি
মনসুর জেনারেল ট্রেডিং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনসুর, মাসওয়া অ্যাগ্রোর চেয়ারম্যান ইফফাত জহুর, ইশরাক ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী মো. রিয়াজ করিম খান, আল আজমী ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী তাফহীম আল-আজমী, ইনডিগো করপোরেশনের স্বত্বাধিকারী ফারুক আহমেদ, রাজধানী এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী গোবিন্দ চন্দ্র সাহা, অ্যাগ্রোটেক বিডির স্বত্বাধিকারী মো. জহিরুল ইসলাম খান ও এগ্রি কনসার্নের স্বত্বাধিকারী শেখ আব্দুল কাদের।

কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য (একক) শ্রেণি
প্রাণ ডেইরি লিমিটেডের পরিচালক আহসান খান চৌধুরী, এলিন ফুড প্রোডাক্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওমর ফারুক ও এস এস ফুডসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম আব্দুস সাত্তার।

হালকা প্রকৌশল পণ্য (একক) শ্রেণি
এম অ্যান্ড ইউ সাইকেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামিয়া রহমান, ইউনিগ্লোরি সাইকেল কম্পোনেন্টসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ভূঁইয়া ও মেঘনা বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালক রাশিকুর রহমান।

ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য (একক) শ্রেণি
বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান স্যামুয়েল এস চৌধুরী, নিপ্রো জেএমআই কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আব্দুর রাজ্জাক এবং ইনসেপটা ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান ও এমডি আব্দুল মুক্তাদির।

হস্তশিল্পজাত পণ্য শ্রেণি
কারুপণ্য রংপুর লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সফিকুল আলম সেলিম, বিডি ক্রিয়েশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বেলাল হোসেন ও ক্ল্যাসিক্যাল হ্যান্ডমেড প্রোডাক্টস বিডির স্বত্বাধিকারী মো. তৌহিদ বিন আবদুস সালাম।

হোম টেক্সটাইল শ্রেণি
জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিকসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এস এম রফিকুল ইসলাম নোমান, নোমান টেরিটাওয়েল মিলসের মনোনীত পরিচালক আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তালহা ও টাওয়েল টেক্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম শাহাদাৎ হোসেইন।

নিট পোশাক (একক) শ্রেণি
জিএমএস কম্পোজিট নিটিং ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম মুস্তফা, স্কয়ার ফ্যাশনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তপন চৌধুরী, ফকির নিট ওয়্যারসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফকির আখতারুজ্জামান, পাইওনিয়ার নিটওয়্যারসের (বিডি) পরিচালক আসমা বেগম, মডেল ডি ক্যাপিটাল ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদুজ্জামান, ফোর এইচ ফ্যাশনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গাওহার সিরাজ জামিল, ফারিহা নিট টেক্সটাইলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আসাদুল ইসলাম, কটন ক্লাবের (বিডি) পরিচালক মো. জুবায়ের মন্ডল, মেট্রো নিটিং অ্যান্ড ডাইং মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অমল পোদ্দার, মাল্টি ফ্যাবস লিমিটেডের পরিচালক মেসবাহ ফারুকী, ফখরুদ্দিন টেক্সটাইল মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ আশরাফ, ইন্টারস্টফ অ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান ও এমডি নাজীম উদ্দিন আহমেদ, মেঘনা নিট কম্পোজিটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোখলেছুর রহমান, এএমসি নিট কম্পোজিটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুবল চন্দ্র সাহা, লিডা টেক্সটাইল অ্যান্ড ডাইং লিমিটেডের চেয়ারম্যান সু লিজিং, গ্রাফিকস টেক্সটাইলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজীর মালেক চৌধুরী, দিগন্ত সোয়েটারসের পরিচালক তানজিমা শাহতাজ, তামিশনা ফ্যাশন ওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গুলজার আলম চৌধুরী, কম্পটেক্স বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রবিন রাজন সাখাওয়াত, আহসান কম্পোজিটের পরিচালক এম ইসফাক আহসান, ফেব্রিকা নিট কম্পোজিটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিজানুর রহমান, মোয়াজউদ্দিন টেক্সটাইলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. লুৎফর রহমান, নেটওয়ার্ক ক্লথিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. বোরহান উদ্দিন, রমো ফ্যাশন টুডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মহসিন এবং ফিয়াত ফ্যাশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান।

নিট পোশাক (গ্রুপ) শ্রেণি
কেডিএস গ্রুপের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান।

নিটওয়্যার গার্মেন্টস (গ্রুপ) শ্রেণি
হান্নান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বি এম সামছুদ্দিন, ক্লিফটন গ্রুপের পরিচালক ও সিইও এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, এপিএস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শামীম রেজা, জে কে গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. তানভীর খান, রিজী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মির্জা মো. জামশেদ আলী এবং লান্তাবুর গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মাদ সালমান।

সিরামিক ও প্লাস্টিক পণ্য শ্রেণি
শাইনপুকুর সিরামিকসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ হুমায়ূন কবির, প্রতীক সিরামিকসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মুহাম্মদ ফারুকী হাসান।

প্লাস্টিক পণ্য শ্রেণি
বেঙ্গল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জসিম উদ্দিন।

টেক্সটাইল পণ্য (একক) শ্রেণি
প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাখাওয়াত হোসেন, আকিজ টেক্সটাইল মিলসের পরিচালক সেখ জামিল উদ্দিন, ফোর এইচ ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিংয়ের চেয়ারম্যান সাহারা চৌধুরী, নোমান উইভিং মিলসের মনোনীত পরিচালক সুফিয়া খাতুন, চিটাগাং ডেনিম মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান, ইউটা নিটিং অ্যান্ড ডাইংয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক সাত্তার ও ফ্যাব-কন টেক্সটাইল মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক খান।

কম্পিউটার সফটওয়্যার, কম্পিউটার সেবা, ডেটা প্রসেসিং ইত্যাদি শ্রেণি
সার্ভিস ইঞ্জিন লিমিটেডের চেয়ারম্যান এ এস এম মহিউদ্দিন মোনেম, বিজেআইটি লিমিটেডের সিইও আকবর জেএম, ডব্লিউ থ্রি ইঞ্জিনিয়ার্সের চেয়ারম্যান এ কে এম রকিবুল ইসলাম ও ফিফটি টু ডিজিটালের পরিচালক নাভিদুল হক।

বিবিধ (একক) পণ্য শ্রেণি
স্কয়ার টেক্সটাইলসের ভাইস চেয়ারম্যান রত্না পাত্র, মনট্রিমস লিমিটেডের পরিচালক আছাদুর রহমান সিকদার, তালহা স্পিনিং মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নুরুল ইসলাম, সি আর সি টেক্সটাইল মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুকুমার রায়, ইউনিউখন লেবেল অ্যান্ড এক্সেসরিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা, ফারিহা স্পিনিং মিলসের পরিচালক মো. ইজাজ হোসেন, ইউনিগ্লোরি পেপার অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মুশতাক আহমেদ, আমান স্পিনিং মিলসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আমানউল্যাহ, সানজি টেক্সটাইল মিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম, মেরিন সেফটি সিস্টেমের ব্যবস্থাপনা অংশীদার মো. কামাল উদ্দিন আহমেদ, বিএসআরএম স্টিলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমের আলীহুসাইন, তাসনিম কেমিক্যাল কমপ্লেক্সের চেয়ারম্যান ও এমডি মোস্তফা কামাল, মাইক্রো টিমসের পরিচালক শরীফ হাসান, আলিফ ইউনিটেক্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আজিমুল ইসলাম, ক্রাউন সিমেন্টের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, মনির ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী মো. মনির হোসেন, এন আর ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী মো. নূর উদ্দিন, নিয়ালকো এলয়েসের চেয়ারম্যান গাজী মোকাররম আলী চৌধুরী, পূর্বানী ইয়ার্ন ডায়িংয়ের পরিচালক সেলিনা হাই এবং অর্কিড ট্রেডিং করপোরেশনের স্বত্বাধিকারী গাজী আবুল কাশেম।

বিবিধ (গ্রুপ) পণ্য শ্রেণি
বাদশা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. বাদশা মিয়া, তামিশনা গ্রুপের পরিচালক বুশরা বিনতে আলম ও জে কে গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আলম খান।

ইপিজেডভুক্ত শ্রেণি
ইউনুস্কো (বিডি) লিমিটেডের চেয়ারম্যান ইউনুছ আহমদ, আর এম ইন্টারলাইনিংসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মোজহারুল হক, ইউনিটি এক্সেসরিজের পরিচালক জয়নাল আবেদীন, ইউনিটি স্টাইল অ্যান্ড এক্সেসরিজের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ অহীদ সিরাজ চৌধুরী ও প্যাসিফিক জিন্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর।
এই ১৪০ জনের বাইরে ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধি হিসেবে (ট্রেড শ্রেণিতে) মোট ৪০ জনকে সিআইপি হিসেবে কার্ড দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ