আধুনিক জীবনে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলছে উচ্চ রক্তচাপ। ভোগ আর বিলাসিতায় আমরা প্রতিনিয়ত ঝুঁকছি এই রোগের দিকে। বয়স্ক মানুষ থেকে শুরু করে তরুণরাও এখন এই উচ্চ রক্তচাপের কবলে। অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনই অনেকটা দায়ী এর পেছনে। কোনো কিছু না ভেবেই আমরা কত কিছু করছি, নিজেদের অজান্তেই বাড়িয়ে চলছি উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি। একটু নিয়মের আওতায় আসলেই নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারি রক্তচাপকে। এখন আমরা জানব উচ্চ রক্তচাপকে এড়িয়ে নিজেদের জীবনকে কীভাবে স্বাচ্ছন্দ্যে যাপন করা যায়।
ওজন ততটাই রাখবেন যতটা আপনার শরীর সহ্য করতে পারে। নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। প্রতিদিন অন্তত আধ ঘণ্টা হাঁটুন। এতে অনেকটাই ঝুঁকি কমে উচ্চ রক্তচাপের।
লবণ কম খেতে হবে
উচ্চ রক্তচাপের রোগীর সারা দিনে মাত্র ২ গ্রাম লবণ খাওয়া উচিত। সর্বোচ্চ ৫ গ্রাম পর্যন্ত খেতে পারেন। লবণ বেশি খেলে ধমনির ভেতরে তা জমে ধমনি মোটা হয়ে ব্লক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ কারণেই উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের লবণ খাওয়ার উপর নজর রাখতে জোর দেয়া হয়। তবে রান্নায় স্বাভাবিক মাত্রায় লবণ ব্যবহার করা যেতেই পারে। কিন্তু পরে খাবারে আলাদা করে লবণ নিলেই পড়তে হবে ঝুঁকিতে।
উচ্চ রক্তচাপের রোগীর সারা দিনে মাত্র ২ গ্রাম লবণ খাওয়া উচিত। সর্বোচ্চ ৫ গ্রাম পর্যন্ত খেতে পারেন। লবণ বেশি খেলে ধমনির ভেতরে তা জমে ধমনি মোটা হয়ে ব্লক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ কারণেই উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের লবণ খাওয়ার উপর নজর রাখতে জোর দেয়া হয়। তবে রান্নায় স্বাভাবিক মাত্রায় লবণ ব্যবহার করা যেতেই পারে। কিন্তু পরে খাবারে আলাদা করে লবণ নিলেই পড়তে হবে ঝুঁকিতে।
খাবারে ভারসাম্য রাখা জরুরি
অনেক বেশি মাছ,মাংস খাওয়া যাবেনা। যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে। তেলজাতীয় খাবারেও টানতে হবে লাগাম। পটাশিয়ামযুক্ত ফল ও খাবার খেতে হবে। খাবারে তালিকায় সবজি রাখতে হবে পর্যাপ্ত। সর্বোপরি মুখরোচক খাবারে প্রতি আকর্ষণ বাদ দিতে হবে,ভারসাম্য রেখে খাবার খাওয়া অত্যন্ত জরুরি।
মানসিক চাপ এড়িয়ে চলুন
কোনো কিছু নিয়ে অতিরিক্ত ভাবা বন্ধ করতে হবে। অতিরিক্ত ভাবনা থেকে আসে মানসিক চাপ। এই চাপে থাকাটা প্রবল ঝুঁকির কারণ। তাই চাপ এড়িয়ে চলুন।
কোনো কিছু নিয়ে অতিরিক্ত ভাবা বন্ধ করতে হবে। অতিরিক্ত ভাবনা থেকে আসে মানসিক চাপ। এই চাপে থাকাটা প্রবল ঝুঁকির কারণ। তাই চাপ এড়িয়ে চলুন।
নিজেকে সময় দিন
কর্মব্যস্ততার ভিড়ে আমরা নিজেদের জন্য একটুও সময় রাখিনা। যার কারণে প্রশান্তি খুঁজে পাওয়া হয় না। এতে ভেতরে জমে থাকা ক্লান্তি আমাদের জীবন চলার ভাব নষ্ট করে দেয়। নিজেকে সময় দিতে হবে। হাসি খুশি থাকতে হবে। উৎফুল্লতা উচ্চ রক্তচাপ থেকে রক্ষা করে।
কর্মব্যস্ততার ভিড়ে আমরা নিজেদের জন্য একটুও সময় রাখিনা। যার কারণে প্রশান্তি খুঁজে পাওয়া হয় না। এতে ভেতরে জমে থাকা ক্লান্তি আমাদের জীবন চলার ভাব নষ্ট করে দেয়। নিজেকে সময় দিতে হবে। হাসি খুশি থাকতে হবে। উৎফুল্লতা উচ্চ রক্তচাপ থেকে রক্ষা করে।
ধূমপান বন্ধ রাখুন
উচ্চ রক্তচাপে সিগারেট অনেক বেশি প্রভাব ফেলে। তাই এই সিগারেট থেকে তাদের দূরে থাকাই ভালো। এতে যে কোনো সময় ঘটতে পারে বড় দুর্ঘটনা।
উচ্চ রক্তচাপে সিগারেট অনেক বেশি প্রভাব ফেলে। তাই এই সিগারেট থেকে তাদের দূরে থাকাই ভালো। এতে যে কোনো সময় ঘটতে পারে বড় দুর্ঘটনা।