দেশের ৮৫ জন গুণী ক্রীড়া ব্যক্তিত্বকে এ সম্মাননা দেওয়া হয়। পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে ১৮ ক্যারেটের ২৫ গ্রাম ওজনের স্বর্ণপদক, ১ লাখ টাকার চেক ও সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়।
২০০৩ সালে চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার নির্বাচনে সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এমপি।
২০০৮ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি তিনবার বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। এছাড়া তিনি চট্টগ্রাম বিভাগীয় ফুটবল অ্যাসােসিয়েশনের (ডিএফএ) দ্বিতীয়বারের মতো সভাপতি ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের বিভাগীয় এবং জেলা ফুটবল মনিটরিং কমিটির দ্বিতীয়বারের মতো চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন।
তিনি ২০১৬ সালে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে অনুষ্ঠিত ফিফা কংগ্রেসে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষে দুবার জাতীয় দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশের ফুটবল সংগঠকদের মধ্যে অন্যতম একজন সংগঠক। এএফসি ফুটবল ফেডারেশনের প্রতিনিধি হয়ে তিনি বিভিন্ন দেশে ফিফা সাফের সভায় যােগ দেন। শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ফুটবল ক্লাব কাপ টুর্নামেন্টের স্বপ্নদ্রষ্টাও হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এমপি।
হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এমপি ১৯৫৭ সালের ২০ জুলাই চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার সম্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮২ সালে চট্টগ্রামের শতদল ক্লাবের গভর্নিং বডির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার মাধ্যমে ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। এরপর তিনি সিটি স্টুডেন্টস ক্লাব, সিটি স্টার ক্লাব ও চট্টগ্রাম আবাহনী ক্রীড়া চক্রের সদস্য মনােনীত হন। তিনি ১৯৮৩ সাল থেকে বিভিন্ন ক্রীড়া সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। ১৯৮৬ সালে চট্টগ্রাম আবাহনী ক্রীড়াচক্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ১৯৯৬ সালে প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে চট্টগ্রাম আবাহনী লিমিটেডের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি শেখ রাসেল ক্রীড়াচক্রের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে পৃষ্ঠপােষক কমিটির অন্যতম সদস্য।