১৩ নং দক্ষিণ ভূর্ষি ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক মোঃ মোরশেদুল হক বলেন, পটিয়ার গন মানুষের নেতা, জাতীয় সংসদের মাননীয় হুইপ আলহাজ্ব সামশুল হক চৌধুরী এমপির নির্দেশনায়, দক্ষিণ ভূর্ষি ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সেলিম ভাইয়ের অনুরোধ এবং পটিয়া উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক হাসান উল্লাহ চৌধুরী যুগ্ম আহ্বায়ক ইমরান উদ্দিন বশির,মাষ্টার রিটন নাথ সহ কার্যনির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত কে সম্মান করে মাত্র তিন মাসের জন্য দক্ষিণ ভূর্ষি ইউনিয়ন যুবলীগ সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়কের দায়িত্ব নিয়েছি।
সম্প্রতি গঠিত ১৩ নং দক্ষিণ ভূর্ষি ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটি নিয়ে বিডিসময়কে দেয়া এক সাক্ষাতকারে তিনি এ কথা বলেন।
মোরশেদুল হক বলেন, পটিয়া সরকারি কলেজ ক্যম্পাসের সবুজ চত্ত্বরে আমার রাজনৈতিক বেডে উঠা। ১৯৯৯ সালে ততকালীন চট্রগ্রাম দক্ষিণজেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক পরিশুদ্ধ রাজনীতির মহান শিক্ষক আ,ম,ম টিপু সুলতান চৌধুরীর সংস্পর্শে এসে কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (দিল মুহাম্মদ সানি- নুর আলম সিদ্দিকী পরিষদ) নির্বাচিত হয়। পরবর্তী ২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচনের পর আওয়ামী রাজনীতির কঠিন দুর সময়ে কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করি।রাজনৈতিক ধারাবাহিকতায় উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক, দুই মেয়াদে উপজেলা যুবলীগের সহ সভাপতি হয়ে বর্তমানে আহবায়ক কমিটির এক নাম্বার সদস্য। সুতরাং আমার আগামী রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষা কি হতে পারে তা সকলের কাছে অনুমানিয়।
তিনি বলেন, এক বিশেষ পরিস্থিতি ও রাজনৈতিক শুদ্ধতার প্রয়োজনে আমাকে এই দায়িত্বটাও গ্রহণ করা যুক্তিযুক্ত বলে মনে করছি। আমার রাজনৈতিক জীবনের ২৫ বছরে ইউনিয়ন পর্যায়ে এটিই প্রথম দায়িত্ব।
তিনি আরো বলেন, আমার এই রাজনৈতিক দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনে তিন মাসের মধ্যে একটা সচ্ছ, গ্রহণযোগ্য, জাঁকজমকপূর্ণ সম্মেলন করতে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগে সভাপতি বাবু মিহির চক্রবর্তী, সাধারণ সম্পাদক দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহযোদ্ধা সাবেক ছাত্রনেতা জাহাঙ্গীর আলম সহ বিভিন্ন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগে সভাপতি /সাধারণ সম্পাদক, সর্বস্তরের আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীর সহযোগিতা কামনা করছি।