বিশ্ব ব্যাপী শিক্ষার্থীদের নতুন আইডিয়া,স্টার্টআপ ব্যবসা ও সামাজিক কার্যক্রমে উৎসাহিত করার প্রয়াসে হাল্ট প্রাইজ ফাউন্ডেশান,জাতিসংঘ ও কিèনটন গ্লোবাল ইনিশিয়াটিবের সহযোগিতায় সারা বিশ্বে পরিচালিত হাল্ট প্রাইজ এর ক্যাম্পাস বেইজ কার্যক্রম এইউডব্লিও -হাল্ট প্রাইজ এর গ্র্যান্ড ফিনালে আর্ন্তজাতিক বিশ্ববিদ্যালয় এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনের রুফটপ কনফারেন্স হলে ২২শে নভেম্বর,২০১৯ অনুষ্ঠিত হয় । বণ্যাঢ্য এই আয়োজনে ছিল স্টার্টআপ আইডিয়া শেয়ার এবং অসাধারণ কালচারাল পরিবেশনা । প্রায় কয়েক মাস ব্যাপী পরিচালিত এই প্রতিযোগিতার ফাইনাল পর্বে অংশগ্রহন করে ৬টি দল । ফাইনাল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনকারী ৯ টি দেশের শিক্ষার্থীদের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনার মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু হয় । শুরুতে ছিল বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত “আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি” ।
এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনের প্রতিষ্ঠাতা কামাল আহমেদ ও মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর নির্মলা রাও, ওবিই,এফএসিএসএস যৌথ ভাবে গ্র্যান্ড ফিনালের শুভ উদ্ধোধন ঘোষনা করেন। প্রায় তিনমাসব্যাপী শিক্ষার্থীদেরকে তাদের আইডিয়া গুলো তৈরি করতে বিভিন্ন ভাবে গাইডলাইন ও কোচিং প্রদান করেন এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনের ফ্যাকাল্টি গন যথাক্রমে ড. শাহ্রীন শাহ্জাহান নাওমী, জন রেমারেক,ড. মুকেশ গুপ্তা,ড. নাজিম উদ্দিন, মিশেল ইটন,ড. সৈয়দ শুরিদ খান,ড. মুনিরুজ্জামান মোল্লা । এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন সাপোর্ট ফাউন্ডেশনের কমিউনিকেশন অফিসার লরেন কানা চানের পরামর্শে এইউডব্লিও -হাল্ট প্রাইজ এর ক্যাম্পাস পরিচালক সায়মা আক্তার জাফরিন এর নিপূন নেতৃত্তে অনিন্দিতা,তাহমিনা,উলফাতুন নেছা,নাশিবা,রৌশনী,মেহেরিন,আলমা
এইউডব্লিও -হাল্ট প্রাইজ ২০১৯ এর এই আয়োজন ছিল অনন্য এক আয়োজন । সামাজিক উদ্যোগের মডেল উপস্থাপনের মাধ্যমে ফাইনাল পর্বে বিজয়ী হয় “ প্রজেক্ট উই কেন” দল ও ১ম রানার্স আপ হয় “প্রজেক্ট লাল” । ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘে বিশ্ব ব্যাপী এই প্রতিযোগিতার বিজয়ীর নাম ঘোষনা করা হবে । যাদেরকে প্রাইজ মানি দেওয়া হবে দশ লক্ষ ইউএস ডলার । উল্লেখ্য এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনে ২০১৮ সালে জাতিসংঘের হাল্ট প্রাইজের সেরা ৬ এর মধ্যে ছিল “সেইফ হোয়েল” টিম এবং তাদেরকে প্রশিক্ষিত করেন ইনস্টিটিউট অফ ওয়েলবিং এর কো ফাউন্ডার ডেব্রা এফ্রোয়েমসন । অনুষ্ঠানের ৩য় পর্বে বাংলাদেশ,আফগানিস্তান,ভারত,নেপা