শুক্রবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৪
প্রচ্ছদটপবাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্যোগে ২ দিনব্যাপী ন্যাশনাল ডায়ালগ শুরু

বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্যোগে ২ দিনব্যাপী ন্যাশনাল ডায়ালগ শুরু

বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ও জার্মাান রেড ক্রস, আইএফআরসি, কেয়ার বাংলাদেশ, স্ট্যার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ এবং ডব্লিউএফপি’র যৌথ উদ্যোগে ২ দিনব্যাপী “ফাস্ট ন্যাশনাল ডায়ালগ প্ল্যাটফর্ম অন ফরকাস্ট বেইজড ফিন্যান্সিং” বিষয়ক জাতীয় ডায়ালগ শুরু। সংলাপে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের বিভিন্ন প্রতিনিধি, সিপিপি’র, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট, আইএফআরসি, আরসিআরসি মুভমেন্ট পার্টনার অফ ন্যাশনাল সোসাইটির প্রতিনিধি, বিভিন্ন জেলা থেকে আসা কমিউনিটির জনগন, এনজিও, আইএনজিও, দুর্যোগ বিশেষজ্ঞসহ বিভিন্ন প্রোগ্রামের দায়িত্বরত ১৩০ জন বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেছেন ।received_1462665717268955

মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় ঢাকার গুলশানস্থ স্পেকট্রা কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত জাতীয় ডায়ালগের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সম্মানিত ট্রেজারার এ্যাডভোকেট তৌহিদুর রহমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইএফআরসির বাংলাদেশস্থ প্রধান আজমত উল্লা, জার্মান রেড ক্রসের বাংলাদেশস্থ প্রধান গৌরব রায়। স্বাগত বক্তব্যে রাখেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির মহাসচিব ও সাবেক সচিব জনাব মোঃ ফিরোজ সালাহ্ উদ্দিন ।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব মো: মোহসিন।

প্রধান অতিথি বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ট্রেজারার এ্যাডভোকেট তৌহিদুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই দুর্যোগ কবলিত জনগনের কল্যাণে বিভিন্ন সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। পূর্বাভাস ভিত্তিক অর্থায়ন কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বেশ প্রশংসিত হয়েছে।

তিনি বলেন, আজকের এই ডায়ালগ বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ও অংশীদারদের মধ্যে কাজের প্রতি সহযোগিতা মনোভাব আরও বাড়িয়ে তুলবে। এর ফলে দুর্যোগে সর্বাধিক ঝুঁকিপূর্ণ পরিবার গুলি দুর্যোগের হাত থেকে তাদের জীবন, সম্পদ ও জীবিকা রক্ষা করতে পারবে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো: মোহসিন বলেন, শুধু সংলাপেই শেষ করলে হবেনা। এই কাজের সুফল পেতে হলে কমিউনিটি জনগনকে সম্পৃক্ত করতে হবে। পাশাপাশি, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও গ্রাম পর্যায়ের লোকজনকে এ সম্পর্কে ধারণা দিতে হবে। তাদেরকে বুঝাতে হবে এটি অতি প্রয়োজনীয় একটি বিষয়, বিশেষ করে দুর্যোগ কবলিত এলাকার জনগনের জন্য।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ