লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল এর একটি সেবামূলক প্রকল্প চট্টগ্রাম লায়ন্স ফাউন্ডেশন। চট্টগ্রামের সঙ্গে আমার আত্মার সম্পর্ক। বাংলাদেশে লায়নিজমের জনক মরহুম এম আর সিদ্দিকীকে দেখে লায়নিজম শিখেছি। শিখেছি সেবার সাথে কিভাবে সম্পৃক্ত হয়ে কাজ করতে হয়।
১৬ জানুয়ারি নগরের ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে চট্টগ্রাম লায়ন্স ফাউন্ডেশনের সুবর্ণজয়ন্তী ও সংবর্ধনা উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত ব্যক্তিত্ব লায়ন কাজী আকরাম উদ্দীন আহমেদ এসব কথা বলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা গভর্নর লায়ন নাসির উদ্দিন চৌধুরী বলেন, লায়ন কাজী আকরাম উদ্দীন আহমেদ লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনালের পরিচালক নির্বাচিত হয়ে চট্টগ্রাম তথা পুরো দেশের লায়নিজমকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নিয়ে গেছেন। চট্টগ্রাম জেলা থেকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যাওয়া মানে আমাদেরকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে পরিচয় করিয়ে দেওয়া।
সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কমিটির চেয়ারম্যান ও অনুষ্ঠানের সভাপতি এম এ মালেক বলেন, চট্টগ্রামের সাথে লায়ন কাজী আকরাম উদ্দীন আহমেদের যে সম্পর্ক, সেটাকে আরও পোক্ত করার জন্য তিনি ঢাকায় গিয়েছেন। সেখানে বৃহত্তর পরিসরে তিনি কাজ করছেন ঠিকই, কিন্তু চট্টগ্রামের স্বার্থকে যথাযথভাবে তুলে ধরছেন।
অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম লায়ন্স ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান লায়ন নজমুল হক চৌধুরী বলেন, লায়ন্স ফাউন্ডেশনের ৫০ বছরের পথচলা হচ্ছে সেবার, মানবতার স্বার্থে লায়নিজমকে উৎসর্গ করার। এ পথ ধরেই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন লায়ন ক্যাপ্টেন এমএসআই ভুইঁয়া। বক্তব্য দেন দ্বিতীয় ভাইস জেলা গভর্নর লায়ন ডা. সুকান্ত ভট্টাচার্য। সংবর্ধিত ব্যক্তিত্বের সংক্ষিপ্ত জীবনী উপস্থাপন করেন লায়ন মোহাম্মদ মোস্তাক হোসেন।
উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ লায়ন্স ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান রেজাউল হক চৌধুরী, প্রথম ভাইস জেলা গভর্নর মিসেস কামরুন মালেক, সাবেক লায়ন গভর্নর এম আই খান, লায়ন শফিউর রহমান, লায়ন এম রফিক আহমেদ, লায়ন কবির উদ্দিন ভুইয়া, লায়ন এস এম ইসহাক, লায়ন এস এম শামসুদ্দিন, লায়ন সিরাজুল হক আনসারি, লায়ন শাহ এম হাসান, লায়ন শাহ আলম বাবুল, লায়ন রুপম কিশোর বড়ুয়া, লায়ন এ কাইয়ুম চৌধুরী, লায়ন প্রফুল্ল রঞ্জন সিংহ, লায়ন নুরুল ইসলাম, লায়ন ডা. সুকান্ত ভট্টাচার্য, কেবিনেট ট্রেজারার লায়ন মোছলেহ উদ্দিন ও জয়েন্ট সেক্রেটারি আশরাফুল আলম।