স্মৃতি পাঠাগারের সভাপতি শ্যামল কুমার পালিতের সভাপতিত্বে মাস্টারদার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বক্তব্য দেন রাউজান উপজেলা চেয়ারম্যান এহছানুল হায়দার চৌধুরী বাবুল, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জুনাইদ কবির, উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কামাল উদ্দিন, প্যানেল মেয়র বশির উদ্দিন খান, জমির উদ্দিন পারভেজ প্রমুখ।
শ্যামল কুমার পালিত জানান, মাস্টারদা স্মৃতি পাঠাগার, জন্মভিটি, প্রীতিলতার স্মৃতিধন্য ধলঘাট, সাবেক ইউরোপিয়ান ক্লাব দেখতে প্রচুর পর্যটক আসেন উপমহাদেশ থেকে। কিন্তু নগরে জেএম সেন হলের আবক্ষমূর্তি আর রাউজানের স্মৃতিচিহ্নগুলো ছাড়া খুব বেশি উদ্যোগ নেই। নগরে বিভিন্ন সময় মাস্টারদার নামে সড়কের নামকরণ, চত্বরসহ গৃহীত পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে। মাস্টারদাকে রাষ্ট্রীয় সম্মান, স্বীকৃতি দিতে হবে।
আবক্ষমূর্তিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান উপজেলা প্রশাসন, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, রাউজান কলেজসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান। এদিকে নগরের জেএম সেন হলে মাস্টারদা ও সহযোদ্ধাদের আবক্ষমূর্তিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতা-কর্মী-সদস্যরা।