শুক্রবার, মে ৩, ২০২৪
প্রচ্ছদচট্রগ্রাম প্রতিদিনব্যবসা পরিচালনার জন্য মেয়রের সহায়তা চেয়েছেন ফিশারিঘাট মৎস্য আড়তদারেরা

ব্যবসা পরিচালনার জন্য মেয়রের সহায়তা চেয়েছেন ফিশারিঘাট মৎস্য আড়তদারেরা

ভোররাত তিনটা থেকে সকাল আটটা পর্যন্ত নির্বিঘ্নে ব্যবসা পরিচালনার জন্য মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের সহায়তা চেয়েছেন শত বছরের পুরোনো ফিশারিঘাট বাজারের মৎস্য আড়তদারেরা। ২৯ নভেম্বর দুপুরে সোনালী যান্ত্রিক মৎস্য শিল্প সমবায় সমিতি লিমিটেডের ব্যানারে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এ সহায়তা চান তারা। সমিতির সদস্য মোহাম্মদ মহসিন বলেন, সাংবাদিকদের মাধ্যমে মেয়র মহোদয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলবো নগরীর হকারদের শৃঙ্খলার মধ্যে আনা হয়েছে। তারা বিকেল পাঁচটা থেকে রাত ১০-১১টা পর্যন্ত ফুটপাতের একপাশে ব্যবসা করার সুযোগ পাচ্ছে। আমরা ভোররাত তিনটা থেকে সকাল আটটা পর্যন্ত ফিশারিঘাট এলাকায় ব্যবসা করার সুযোগ চাই।

তিনি বলেন, ২০০ বছরের পুরোনো এ বাজারের ওপর স্থানীয় ৫০ হাজার গরিব মানুষের ভাগ্য জড়িত। যুগের পর যুগ তারা এ বাজারের ওপর নির্ভরশীল। তাদের যদি হকারদের মতো বিশেষ সুযোগ না দিলে তাদের রুটি-রুজি অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।

সমিতির আহ্বায়ক জানে আলম বলেন, আগে ফিশারিঘাটে দৈনিক যেখানে ৫ কোটি টাকা লেনদেন হতো এখন নানামুখী ষড়যন্ত্র, হয়রানি ও পুলিশি নির্যাতনের মুখে তা ১ কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছে।

স্বরূপ বিকাশ বড়ুয়া বিতান বলেন, আমরা সড়কের ওপর মাছ বিক্রি করি না। আড়তের ভেতর মাছ প্যাকিং করি। তারপরও পুলিশ আমাদের নির্বিচারে লাঠিচার্জ করে। আমরা ২৬ জন সিকিউরিটি-দারোয়ান দিয়েছি যাতে রাস্তার ওপর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে। কেউ যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করতে না পারে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সমিতির সদস্য শামসুল আলম, জাফর আলম সওদাগর, জাহাঙ্গীর আলম, আবদুস শুক্কুর প্রমুখ। সংবাদ সম্মেলনের আগে মানববন্ধন করেন ফিশারিঘাটের মৎস্যজীবী ও মাছ ব্যবসায়ীরা।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ