চলতি বছরের ডিসেম্বরের শেষ দিকে কিংবা আগামী বছরের জানুয়ারির শুরুতে বাংলাদেশে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
আজ রোববার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনীতিবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি ওয়েন্ডি আর শারমেনের সঙ্গে এক বৈঠকে এ তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের জ্যেষ্ঠ ওই কর্মকর্তা বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনের দিনক্ষণ সম্পর্কে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁকে ওই সময়সূচির কথা উল্লেখ করেন। বৈঠকে উপস্থিত এক কর্মকর্তা প্রথম আলো ডটকমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দুদিনের বাংলাদেশ সফরের প্রথম দিনে ওয়েন্ডি শারমেন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আজ দুপুরে তাঁর দপ্তরে বৈঠক করেন। আজ দুপুরে তিনি ভারতের হায়দরাবাদ থেকে ঢাকায় পৌঁছান।
দ্বিতীয় বাংলাদেশ–যুক্তরাষ্ট্র অংশীদারি সংলাপে ওয়েন্ডি শারমেনের নেতৃত্বে একটি মার্কিন প্রতিনিধিদল ঢাকায় এসেছে। সফরের দ্বিতীয় দিনে কাল সোমবার অংশীদারি সংলাপে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত্ করবেন। এ ছাড়া শ্রমমান বিষয়ে এক গোলটেবিল বৈঠকে ওয়েন্ডি শারমেনের অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, আগামী নির্বাচনের বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানাতে গিয়ে দীপু মনি বলেন, সব দলকে নিয়ে আগামীতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সরকার বদ্ধপরিকর।
এদিকে, বৈঠকে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে ওয়েন্ডি শারমেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি গতিশীল গণতন্ত্রের দেশ। আমরা আশা করি এবং এ ব্যাপারে নিশ্চিত রয়েছি যে বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন সব দলের অংশগ্রহণে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে। আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি। আর গণতন্ত্রে মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে। কিন্তু গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সহিংসতার কোনো স্থান নেই।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জিএসপিসহ প্রাসঙ্গিক বিষয়ে আলোচনা প্রসঙ্গে ওয়েন্ডি শারমেন বলেন, ‘অর্থনৈতিক সম্পর্কের বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সাভারের রানা প্লাজা ও বিয়োগান্ত ঘটনার ব্যাপারে আমরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছি। গত এপ্রিলের পর থেকেই সমগ্র বিশ্ব বাংলাদেশের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। ঘটনার শিকার হওয়া লোকজন, তাঁদের পরিবার ও বাংলাদেশের মানুষের প্রতি আমাদের সমবেদনা রয়েছে। পোশাকশিল্পের সংকট কাটিয়ে উঠতে আমরা সম্ভাব্য সব ধরনের সহযোগিতা করতে চাই।’
চলতি বছরের ডিসেম্বরের শেষ দিকে কিংবা আগামী বছরের জানুয়ারির শুরুতে বাংলাদেশে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
আজ রোববার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনীতিবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি ওয়েন্ডি আর শারমেনের সঙ্গে এক বৈঠকে এ তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের জ্যেষ্ঠ ওই কর্মকর্তা বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনের দিনক্ষণ সম্পর্কে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁকে ওই সময়সূচির কথা উল্লেখ করেন। বৈঠকে উপস্থিত এক কর্মকর্তা প্রথম আলো ডটকমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দুদিনের বাংলাদেশ সফরের প্রথম দিনে ওয়েন্ডি শারমেন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আজ দুপুরে তাঁর দপ্তরে বৈঠক করেন। আজ দুপুরে তিনি ভারতের হায়দরাবাদ থেকে ঢাকায় পৌঁছান।
দ্বিতীয় বাংলাদেশ–যুক্তরাষ্ট্র অংশীদারি সংলাপে ওয়েন্ডি শারমেনের নেতৃত্বে একটি মার্কিন প্রতিনিধিদল ঢাকায় এসেছে। সফরের দ্বিতীয় দিনে কাল সোমবার অংশীদারি সংলাপে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত্ করবেন। এ ছাড়া শ্রমমান বিষয়ে এক গোলটেবিল বৈঠকে ওয়েন্ডি শারমেনের অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, আগামী নির্বাচনের বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানাতে গিয়ে দীপু মনি বলেন, সব দলকে নিয়ে আগামীতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে সরকার বদ্ধপরিকর।
এদিকে, বৈঠকে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে ওয়েন্ডি শারমেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি গতিশীল গণতন্ত্রের দেশ। আমরা আশা করি এবং এ ব্যাপারে নিশ্চিত রয়েছি যে বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন সব দলের অংশগ্রহণে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে। আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি। আর গণতন্ত্রে মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে। কিন্তু গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সহিংসতার কোনো স্থান নেই।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জিএসপিসহ প্রাসঙ্গিক বিষয়ে আলোচনা প্রসঙ্গে ওয়েন্ডি শারমেন বলেন, ‘অর্থনৈতিক সম্পর্কের বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সাভারের রানা প্লাজা ও বিয়োগান্ত ঘটনার ব্যাপারে আমরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছি। গত এপ্রিলের পর থেকেই সমগ্র বিশ্ব বাংলাদেশের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। ঘটনার শিকার হওয়া লোকজন, তাঁদের পরিবার ও বাংলাদেশের মানুষের প্রতি আমাদের সমবেদনা রয়েছে। পোশাকশিল্পের সংকট কাটিয়ে উঠতে আমরা সম্ভাব্য সব ধরনের সহযোগিতা করতে চাই।’