ঢাকা জেলার প্রশাসক তোফাজ্জেল হোসেন বলেন, তাঁরা দুজন (ম্যাজিস্ট্রেট) এসেছিলেন। কেন এসেছিলেন জানতে চাইলে বলেন, কামারুজ্জামানের রায় কার্যকর করার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে তাঁরা সেখানে গিয়েছিলেন। তবে তাঁদের কী কথা হয়েছে এখনো তিনি জানেন না বলে জানান।
বুধবার সন্ধ্যায় কামারুজ্জামানের রিভিউ আবেদন খারিজ আদেশের কপি কারাগারে পৌঁছায়। কারা কর্তৃপক্ষ রায় পড়ে তাঁকে শোনায়। এরপর তাঁর কাছে জানতে চায় তিনি প্রাণভিক্ষার আবেদন করবেন কি না। কামারুজ্জামান এ ব্যাপারে আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত জানানোর কথা বলেন। সেই অনুযায়ী গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে তাঁর আইনজীবীরা কারাগারে দেখা করেন। দেখা করে বের হয়ে আসার পর তাঁর আইনজীবী শিশির মনির সাংবাদিকদের বলেন, ক্ষমা চাওয়ার ব্যাপারে তিনি ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেবেন। তিনি তাঁর সিদ্ধান্তের কথা কারা কর্তৃপক্ষকে জানাবেন। তবে কামারুজ্জামান রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইবেন কি না, সে বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানা যায়নি।