এছাড়া প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর কর্মসূচির অংশ হিসেবে ৪ঠা জানুয়ারির প্রথম প্রহর রাত ১২টা ০১ মিনিটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক কার্জন হলে কেক কাটা ও মিষ্টি বিতরণ, একইদিন সকাল ৮টায় ৩২ নম্বরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে এবং সকাল ১০টায় টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলী নিবেদন, ১০ টায়-বর্ণাঢ্য ৠালি পূর্ব সমাবেশ এবং দুপুর ১২টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাদদেশ থেকে বর্ণাঢ্য র্যালির আয়োজন করা হবে। র্যালির উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপি । এছাড়া ৫ জানুয়ারি সকল জেলা-উপজেলা ও সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গণতন্ত্রের বিজয় দিবস উদযাপন, ৬ জানুয়ারি রক্তদান কর্মসূচি ও ৭ জানুয়ারি শিক্ষা উপকরণ বিতরণের কর্মসূচি পালন করা হবে।
ছাত্রলীগের সভাপতি এইচ.এম.বদিউজ্জামান সোহাগের সভাপতিত্বে সাধারণ সভায় উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি জয়দেব নন্দী, ইমাউল হক সরকার টিটু, শাহীন আহমেদ, চঞ্চল কর্মকার, নাজমুল হুদা ওয়ারেছী চঞ্চল, জিয়াউল হক জিয়া, রেজাউল হাফিজ রেশিম, সুমন কুন্ডু, এ.বি মাহবুব আলম, এ.এইচ. জিসান মাহমুদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শামসুল কবির রাহাত, হাসানুজ্জামান তারেক, আব্দুর রহমান জীবন, সাংগঠনিক সম্পাদক তরিকুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক শাহরুখ মিরাজ, দপ্তর সম্পাদক শেখ রাসেল, ক্রীড়া সম্পাদক আবিদ আল হাসান, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এরশাদুর রহমান, অর্থ সম্পাদক আশিকুল ইসলাম, পরিবেশ সম্পাদক সাইফুর রহমান সোহাগ, নাট্য ও বির্তক সম্পাদক শাহদাৎ হোসেন রাজন, গণযোগাযোগ ও উন্নয়ন সম্পাদক অহিদুর রহমান জয়, কৃষি সম্পাদক রাইসুল ইসলাম জুয়েল প্রমুখ।