প্রেসক্লাবে এরশাদ এ কর্মসূচির উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন। পরে একটি খোলা ট্রাকে করে তিনি মতিঝিলের শাপলা চত্বরে যান। সেখানে দুপুর সোয়া ১টায় তিনি সমাপনী বক্তব্য রাখেন। এ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে রাজধানীর প্রেসক্লাব, পুরানা পল্টন, বিজয়নগর, দৈনিক বাংলা, ফকিরের পুল, মতিঝিল ও দিলকুশা এলাকায় ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
এরশাদ এ ঘটনায় সরকারের অবস্থানের সমালোচনা করে বলেন, প্রত্যেক মুসলমানের উচিত ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করা। সরকার ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদ করেছে মৌখিকভাবে। তাদেরকে রাস্তায় দেখছি না, তাদেরকেও রাস্তায় দেখতে চাই। এ সময় তিনি বর্বর এই হামলার প্রতিবাদে দেশ ও বিশ্ববাসীকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান। সাবেক এ সামরিক শাসক বলেন, জাতীয় পার্টির শাসনামল ছিলো এ দেশের জন্য স্বর্ণযুগ। মানুষ সেই স্বর্ণযুগে ফিরে যেতে চায়। আমরা ক্ষমতায় গিয়ে জনগণকে সেই স্বর্ণযুগ ফিরিয়ে দেব।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের সঙ্গে ছিলেন দলের মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও পানিসম্পদ মন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও এরশাদের প্রেস ও পলিটিক্যাল সেক্রেটারি সুনীল শুভ রায়, যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া প্রমুখ।