তথ্যমন্ত্রী বলেন, কোন তিনি (খালেদা জিয়া) নাশকতা ও অন্তর্ঘাতমূলক রাজনীতি করেছেন, তেতুল হুজুর ও জঘন্ন সন্ত্রাসী দলের সঙ্গে সম্পর্ক রেখেছেন। তার জন্য জনগণের কাছে আগে তাকে কৈফিয়ত দিতে হবে।
স্মরণ সভায় সভাপতিত্ব করেন মরহুম আব্দুস সামাদের ছেলে ব্যারিস্টার এ এস এ বারী। লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাংলাদেশ গণ-আজাদী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস কে শিকদার। স্মরণসভায় মরহুমের স্মৃতিচারণ করে তার জামাতা ডা. সয়েদুল হক। এছাড়া স্মরণসভায় বক্তব্য রাখেন, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, আওয়ামী লীগের উপদফতর সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, বাসদের আহবায়ক রেউর রশীদ খান, ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক, ওয়ার্কার্স পার্টির পলিট ব্যুরো সদস্য আনিসুর রহমান মল্লিক, ঐক্য ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আসাদুল্লাহ তারেক, গণতন্ত্রী পার্টির সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য ডা. শহীদুল্লাহ শিকদার, ঐক্য ন্যাপের সহ-সভাপতি এস এম এ সবুর প্রমুখ।