রবিবার, মে ৫, ২০২৪
প্রচ্ছদটপবন্ধন দৃঢ় করে বিশ্বকাপ-সঙ্গীত

বন্ধন দৃঢ় করে বিশ্বকাপ-সঙ্গীত

বিশ্বকাপ যেন পুরো পৃথিবীকে ঐক্যের সুতোয় বাঁধার আসর। সেই সুতোর বন্ধন দৃঢ় করে বিশ্বকাপ-সঙ্গীত। বিশ্বকাপ ফুটবল উপলক্ষে গান তৈরির রীতি প্রথম চালু হয় ১৯৬২ সালে, চিলি-বিশ্বকাপ থেকে। সেই থেকে আনন্দের ষোলকলা পূর্ণ করতে প্রতিবারই বিশ্বকাপ-সঙ্গীত তৈরি করে থাকে ফিফা। সেগুলোর মধ্য থেকে সবচেয়ে জনপ্রিয় পাঁচটি গানের গল্প।

ওয়াকা ওয়াকা

২০১০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ফুটবলে বাড়তি উন্মাদনা যোগ করেছিল শাকিরার ‘ওয়াকা ওয়াকা’ গানটি। এই গানের তালে দুলে ওঠেননি এমন কাউকে পাওয়া দুষ্কর। সারাবিশ্বকে নাচিয়ে বিশ্বের সেরা দশটি থিম সংয়ের তালিকায় স’ান করে নেয় গানটি।

টু বি নাম্বার ওয়ান

১৯৯০ সালের বিশ্বকাপ থিম সং ছিল এটি। ওইবার ইতালিতে বসেছিল বিশ্বকাপের আসর। স্বাগতিক দেশকে উৎসাহ দিতে গানটি লিখেছিলেন টম হুইটলক। এই গানে কণ্ঠ দেন ইতালিয়ান দুই শিল্পী এদোয়ার্তো বেন্নাতো এবং জান্না নান্নিনি। গানটিতে ইতালিয়ান ছাড়াও ব্যবহার করা হয় বেশ কিছু ভাষা। এর ইংরেজি শিরোনাম ‘টু বি নাম্বার ওয়ান’। এটি ইতালি ও সুইজারল্যান্ডের সেরা গানের স্বীকৃতি পায়।

দ্য কাপ অব লাইফ

১৯৯৮ সালের ফ্রান্স বিশ্বকাপ ফুটবলে রিকি মার্টিনের সঙ্গে ‘আলে আলে আলে’ শব্দগুলো গেয়ে উঠেছিল পুরো বিশ্ব। বিশ্বের ৩০টি দেশে সেরা জনপ্রিয় ভিডিও অ্যালবামের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছিল গানটি। সিডি আকারে এর ৫ লাখ ৬৩ হাজার কপি বিক্রি হয়েছিল।

ওয়েভিং ফ্ল্যাগ

সুরের তালে তালে ফুটবল আমেজ তুলে ধরেছিল ‘ওয়েভিং ফ্ল্যাগ’ শিরোনামের থিম সংটি। ২০১০ সালে যখন শাকিরার ‘ওয়াকা ওয়াকা’ নিয়ে মাতামাতি তখনই সাধারণ মানুষের মন ছুঁয়ে যায় কেনানের গাওয়া গানটি। রেগে সঙ্গীতের তালে তালে তিনি তুলে ধরেছিলেন ফুটবলের ঐক্য।

এল মুন্ডিয়াল

১৯৭৮ সালের আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপে গানটি তৈরি করেছিলেন বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী ইনিও মোরিকন। যন্ত্রসঙ্গীতধর্মী গানটিতে তার সঙ্গে অংশগ্রহণ করেছিল সে সময়ের বুয়েন্স আয়ারস মিউনিসিপ্যাল অর্কেস্ট্রার শিল্পীর।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ