গত বছরের তুলনায় চলতি ২০১২ সালে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অভিবাসন ৫ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়েছে। ২০১১ সালে জনশক্তি রফতানি ছিল ৫ লাখ ৬৮ হাজার ৬২ জন। এ বছরের ২৪ ডিসেম্বর পর্যন- এ সংখ্যা ৬ লাখ ১৮৪ জন। এ বছর পুরুষের তুলনায় নারীদের অভিবাসন হার ১১ দশমিক ৪৪ ভাগ বেশি। ‘আন-র্জাতিক শ্রম অভিবাসনের গতি ও প্রকৃতি ২০১২ : অর্জন এবং চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক গবেষণাপত্রের ফলাফল উপস’াপন উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা প্রতিষ্ঠান রামরু’র প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার ড. তাসনিম সিদ্দিকী এসব তথ্য উপস’াপন করেন। জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে সম্প্রতি রেফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্টস রিসার্চ ইউনিট (রামরু) এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সহযোগী গবেষক ছিলেন মেরিনা সুলতানা। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, অভিবাসনের প্রবৃদ্ধি আশানুরূপ না হলেও রেমিটেন্সের প্রবৃদ্ধি এখনো আশাব্যঞ্জক পর্যায়ে রয়েছে। এ সময়ে রেমিটেন্সের প্রবৃদ্ধি ছিল ১৫ শতাংশের বেশি। এ বছর প্রায় ১৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিটেন্সের প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এটা ২০১২ সালের জাতীয় আয়ের সমান এবং পোশাক শিল্পের নীট আয়ের তিন গুণ। সংবাদ সম্মেলনে আরো জানানো হয়, এ বছর সবচেয়ে বেশি কর্মী গিয়েছে সংযুক্ত আরব আমীরাতে। মোট অভিবাসীর ৪৪ শতাংশ এ দেশে যান। তবে সেপ্টেম্বরে আমীরাত সরকার বাংলাদেশী কর্মী গ্রহণে বিধি-নিষেধ আরোপ করায় দেশটিতে অভিবাসনের সংখ্যা প্রায় বন্ধ রয়েছে। বাংলাদেশী কর্মী গ্রহণে দ্বিতীয় স’ানে রয়েছে ওমান, ২৫ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। সিঙ্গাপুর রয়েছে তৃতীয় অবস’ানে। এখানে ৮ দশমিক শূন্য ৮ ভাগ কর্মী অভিবাসন করেছে। ড. তাসনিম সিদ্দিকী বলেন, এ বছর অভিবাসনের ক্ষেত্রে বড় সম্ভাবনার জায়গাটি সৃষ্টি হয়েছে মালয়েশিয়ার সঙ্গে সরকারের অভিবাসন সংক্রান- সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর। এতে তিন লাখ বাংলাদেশী কম খরচে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার সুযোগ পাবেন। তবে এ ক্ষেত্রে সম্ভাব্য জটিলতা এড়ানোর জন্য সরকারকে আরো উদ্যোগী ভূমিকা রাখতে হবে। সমুদ্রপথে টেকনাফ থেকে মালয়েশিয়ায় অনিয়মিত অভিবাসন সার্বিক অভিবাসনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এ অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে না পারলে সেটা সৌদি আরবের মতো আরেকটি বড় শ্রমবাজার হারানোর বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
গত বছরের তুলনায় চলতি ২০১২ সালে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অভিবাসন ৫ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়েছে। ২০১১ সালে জনশক্তি রফতানি ছিল ৫ লাখ ৬৮ হাজার ৬২ জন। এ বছরের ২৪ ডিসেম্বর পর্যন– এ সংখ্যা ৬ লাখ ১৮৪ জন। এ বছর পুরুষের তুলনায় নারীদের অভিবাসন হার ১১ দশমিক ৪৪ ভাগ বেশি। ‘আন–র্জাতিক শ্রম অভিবাসনের গতি ও প্রকৃতি ২০১২ : অর্জন এবং চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক গবেষণাপত্রের ফলাফল উপস‘াপন উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা প্রতিষ্ঠান রামরু’র প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার ড. তাসনিম সিদ্দিকী এসব তথ্য উপস‘াপন করেন। জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে সম্প্রতি রেফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্টস রিসার্চ ইউনিট (রামরু) এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সহযোগী গবেষক ছিলেন মেরিনা সুলতানা। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, অভিবাসনের প্রবৃদ্ধি আশানুরূপ না হলেও রেমিটেন্সের প্রবৃদ্ধি এখনো আশাব্যঞ্জক পর্যায়ে রয়েছে। এ সময়ে রেমিটেন্সের প্রবৃদ্ধি ছিল ১৫ শতাংশের বেশি। এ বছর প্রায় ১৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিটেন্সের প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এটা ২০১২ সালের জাতীয় আয়ের সমান এবং পোশাক শিল্পের নীট আয়ের তিন গুণ। সংবাদ সম্মেলনে আরো জানানো হয়, এ বছর সবচেয়ে বেশি কর্মী গিয়েছে সংযুক্ত আরব আমীরাতে। মোট অভিবাসীর ৪৪ শতাংশ এ দেশে যান। তবে সেপ্টেম্বরে আমীরাত সরকার বাংলাদেশী কর্মী গ্রহণে বিধি–নিষেধ আরোপ করায় দেশটিতে অভিবাসনের সংখ্যা প্রায় বন্ধ রয়েছে। বাংলাদেশী কর্মী গ্রহণে দ্বিতীয় স‘ানে রয়েছে ওমান, ২৫ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। সিঙ্গাপুর রয়েছে তৃতীয় অবস‘ানে। এখানে ৮ দশমিক শূন্য ৮ ভাগ কর্মী অভিবাসন করেছে। ড. তাসনিম সিদ্দিকী বলেন, এ বছর অভিবাসনের ক্ষেত্রে বড় সম্ভাবনার জায়গাটি সৃষ্টি হয়েছে মালয়েশিয়ার সঙ্গে সরকারের অভিবাসন সংক্রান– সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর। এতে তিন লাখ বাংলাদেশী কম খরচে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার সুযোগ পাবেন। তবে এ ক্ষেত্রে সম্ভাব্য জটিলতা এড়ানোর জন্য সরকারকে আরো উদ্যোগী ভূমিকা রাখতে হবে। সমুদ্রপথে টেকনাফ থেকে মালয়েশিয়ায় অনিয়মিত অভিবাসন সার্বিক অভিবাসনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এ অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে না পারলে সেটা সৌদি আরবের মতো আরেকটি বড় শ্রমবাজার হারানোর বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।