সোমবার, ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২৫
প্রচ্ছদজাতীয়দেশের অর্থনীতি বাঁচাতে হলে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন করতে হবে: সিইসি

দেশের অর্থনীতি বাঁচাতে হলে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন করতে হবে: সিইসি

দেশের অর্থনীতি, গার্মেন্টস বাঁচাতে হলে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য এবং বিশ্বাসযোগ্য করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে নির্বাচন উপলক্ষে গঠিত জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটদের সমন্বয়ে গঠিত নির্বাচনী অনুসন্ধানী কমিটির প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে এসব কথা বলেন তিনি। নির্বাচনী ৩০০ আসনের জন্য ৩০০টি অনুসন্ধানী কমিটি গঠন করেছে কমিশন। যারা ভোটের আচরণবিধি পর্যবেক্ষণ করবেন বলেও জানান সিইসি। এদিন থেকে তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করেন সিইসি। প্রথম দিন ১০০ জন অংশ নিচ্ছেন এ প্রশিক্ষণে।
নির্বাচন নিয়ে বাইরে থেকে থাবা আসছে এটা দুর্ভাগ্যজনক এমন কথা জানিয়ে তিনি আরও বলেন, দেশের জনগণ ও গার্মেন্টসকে বাঁচাতে হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে হবে। কারচুপির  কোনো সুযোগ নেই। চলতি মাসের ১৫ তারিখে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হবিবুল আউয়াল নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন।

তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়ন ফরম দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, মনোনয়নের আপিল ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর, নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত এবং ভোটগ্রহণ ৭ জানুয়ারি।

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনের পর সংসদের প্রথম অধিবেশন বসে ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি। সংবিধান অনুযায়ী, সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে ভোট হতে হবে। গত ১ নভেম্বর থেকে এবারের নির্বাচনের ক্ষণগণনা শুরু হয়েছে। ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে ইসির। সে অনুসারে ১৫ নভেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ