নৌকার টিকিট পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে থাকতে হলে পূরণ করতে হবে চারটি শর্ত। নীতি নির্ধারণী পর্যায় থেকে বলা হচ্ছে, প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই এ শর্তগুলো বিবেচনায় রাখা হবে। আর বিশেষ বিবেচনায় থাকবে তরুণ আর নারীরা। আগামী ২৮ নভেম্বরের মধ্যে ঘোষণা করা হবে আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা।
এদের মধ্যে কারা থাকছেন এগিয়ে? আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য কর্নেল (অব.) ফারুক খান জানালেন, সবার আগে দেখা হবে নিজ আসনে প্রার্থীর জনপ্রিয়তা কেমন। বিবেচনায় রাখা হবে আওয়ামী লীগের সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা। দেশের সংকটে বিশেষ করে করোনাকালে তাদের ভূমিকা কী ছিলো – এসবও যুক্ত হবে আমলনামায়। আর সবশেষ দেখা হবে ব্যক্তি ইমেজ। বাছাই প্রক্রিয়ায় এ চারটি বিষয় মাথায় রাখবে বোর্ড।
এবার সরাসরি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত না হলেও সাবেক আমলা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, ব্যবসাসয়ীসহ নানা শ্রেণি-পেশার ব্যক্তিরা চেয়েছেন নৌকার মাঝি হতে। তারাও থাকবেন বিবেচনায়। তবে তুলনামূলক তরুণ আর নারী প্রার্থীরা এগিয়ে থাকবেন বিবেচনায়।
ফারুক খান আরও বলেন, যারা প্রার্থী হবার দৌড়ে আছেন, সবাই প্রস্তুত আছেন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুছিয়ে। তাই ২৮ তারিখের মধ্যে প্রার্থিতা চূড়ান্ত হলেও শেষ দুদিনে তাদের নির্বাচন কমিশনে মনোনায়নপত্র জমা দিতে বেগ পেতে হবে না।